মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকথা ও স্বাধীনতার ইতিহাসের জ্ঞানকে সবার মধ্যে আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ আয়োজন করছে বিজয় দিবস কুইজ ২০২০। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৩ জনের জন্য থাকছে আকর্ষনীয়...
rejoice
My love, thanks for having me, my name Rejoice Anderson I am a United State Military female. please write me in my whats App Number ( +12148984741 ) i will tell you more about myself OKAY
rejoice
My love, thanks for having me, my name Rejoice Anderson I am a United State Military female. please write me in my whats App Number ( +12148984741 ) i will tell you more about myself OKAY
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) মূল্যায়নে সেরা হিসেবে "এপিএ সম্মাননা ২০১৯-২০"- এ ১ম স্থান অর্জন করায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগকে iDEA প্রকল্পের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
"iDEA প্রকল্প" তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে একটি প্রকল্প। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অংশ হিসেবে উক্ত অর্জনে "আইডিয়া প্রকল্প" অত্যন্ত গর্বিত।
_________________________________________
শিরোনামঃ
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি মূল্যায়নে সেরা হ... moreবার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) মূল্যায়নে সেরা হিসেবে "এপিএ সম্মাননা ২০১৯-২০"- এ ১ম স্থান অর্জন করায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগকে iDEA প্রকল্পের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
"iDEA প্রকল্প" তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে একটি প্রকল্প। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অংশ হিসেবে উক্ত অর্জনে "আইডিয়া প্রকল্প" অত্যন্ত গর্বিত।
_________________________________________
শিরোনামঃ
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি মূল্যায়নে সেরা হিসেবে প্রথম পুরস্কার গ্রহণ করল আইসিটি বিভাগ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ১৮ জুলাই ২০২১//
সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, দক্ষতা, দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) মূল্যায়নে সকল মন্ত্রণালয় বিভাগে মধ্যে সেরা হয়ে প্রথম পুরস্কার অর্জন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।
২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদনে ৫১টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৪.৯৭ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছে আইসিটি বিভাগ। এ বিভাগ উক্ত অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন মূল্যায়নের ৭৬টি সূচকের মধ্যে ৬৫টিতে শতভাগ সফলতা অর্জন করে।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মূল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের নিকট এ পুরস্কার হস্তান্তর করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন প্রান্ত থেকে ভার্চুয়ালি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন। এ সময় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, সিনিয়র সচিব, সচিবগণ মূল অনুষ্ঠানস্থল ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে উপস্থিত ছিলেন ।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রবর্তন করা হয় এই বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)।
উল্লেখ্য, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের দিকনির্দেশনায় বিগত ১২ বছরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের যথাযথ অবকাঠামো গড়ে উঠার কারণে কোভিড-১৯ মহামারিতেও শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, আদালত ও সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
দেশে করোনা শনাক্ত হওয়ার পরপরই প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টার পরিকল্পনা অনুযায়ী আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে করোনা পরিস্থিতিতে সবকিছু স্বাভাবিক রাখতে ‘বিজনেস ‘কন্টিনিউটি প্ল্যান প্রণয়ন করা হয়। এছাড়াও করোনা মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম "সুরক্ষা" অ্যাপস , করোনা বিডি অ্যাপ এবং কন্টাক্ট ট্র্যাসিং অ্যাপ, করোনা পোর্টাল, করোনা হেল্পলাইন ৩৩৩, টেলি-হেলথ সেন্টার, টেলিমেডিসিন নেটওয়ার্ক, প্রবাস বন্ধু কলসেন্টারসহ বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে আইসিটি বিভাগ কার্যকরী পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে চলেছে।
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে। কোভিড কালীন প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও ফ্রিল্যান্সাররা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। বর্তমানে রাজধানীর সঙ্গে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সকল এলাকার মধ্যে ডিজিটালি কোনো দূরত্ব নেই।
ICT Division, Bangladesh
Bangladesh Computer Council - BCC
Digital Bangladesh
Innovation Design and Entrepreneurship Academy- IDEA
Zunaid Ahmed Palak #APA
Yesterday, I was able to buy a new dress for my daughter after two years. While I handed sixty pieces of five taka note to the seller, he yelled at me by asking if I am a beggar. My daughter held my hand and cried to leave the shop by saying that she did not want to buy any dress. I wept off her tears with one hand. Yes, I am a beggar. Ten years ago I had never thought in my nightmares that I have to live by begging from people. The night coach fell from the bridge and unbelievably I was alive. ... moreYesterday, I was able to buy a new dress for my daughter after two years. While I handed sixty pieces of five taka note to the seller, he yelled at me by asking if I am a beggar. My daughter held my hand and cried to leave the shop by saying that she did not want to buy any dress. I wept off her tears with one hand. Yes, I am a beggar. Ten years ago I had never thought in my nightmares that I have to live by begging from people. The night coach fell from the bridge and unbelievably I was alive. I was alive by becoming a disable. My youngest son often ask me where had I left my other hand. And my daughter Sumaiya feed me every day by saying she knows how difficult it is to do all work with one hand.
After two years my daughter is wearing a new dress, that’s why today I brought her with me to play for some time. May be I will not be able to earn anything today, but I wanted to roam around with my little girl. I secretly borrowed this mobile phone from my neighbor without informing my wife. My daughter has no picture and I want to make this day memorable for her. When one day I will have a phone I will take a lot of pictures of my children. I want to keep good memories. It’s very difficult to send my children to school, but I am educating them all. Sometimes they cannot attend exam because giving exam fees is not always possible by me. On those days they feel very sad then I tell them, sometimes we can miss exams because the biggest exam is life which we are giving every day.
Now I will go for begging. I will place my daughter in a signal where she will wait for me. I will look at her from distant while begging. I feel shame while she looks at me when I lend my one hand to others. But she never leaves me alone. Because there are big cars, she thinks accident can happen again, these cars could run on me and I would die. Whenever I managed to get some money I return to home by holding my daughter’s hand. We do bazaar on our way and my daughter always carry that bag. During rain we love to get wet and talk about our dreams. In someday I do not get any money, on those days we return to home silently. On those days I feel like to die but at night when my children fall in sleep by holding me I feel being alive is not a bad thing. Only bad is when my daughter waits for me in the signal by keeping her head down. When I cannot look at her eye while begging. But today is different. Because today my daughter is very happy. Today this father is not a beggar. Today this father is a king and here is his princess.
Yesterday, I was able to buy a new dress for my daughter after two years. While I handed sixty pieces of five taka note to the seller, he yelled at me by asking if I am a beggar. My daughter held my hand and cried to leave the shop by saying that she did not want to buy any dress. I wept off her tears with one hand. Yes, I am a beggar. Ten years ago I had never thought in my nightmares that I have to live by begging from people. The night coach fell from the bridge and unbelievably I was alive. ... moreYesterday, I was able to buy a new dress for my daughter after two years. While I handed sixty pieces of five taka note to the seller, he yelled at me by asking if I am a beggar. My daughter held my hand and cried to leave the shop by saying that she did not want to buy any dress. I wept off her tears with one hand. Yes, I am a beggar. Ten years ago I had never thought in my nightmares that I have to live by begging from people. The night coach fell from the bridge and unbelievably I was alive. I was alive by becoming a disable. My youngest son often ask me where had I left my other hand. And my daughter Sumaiya feed me every day by saying she knows how difficult it is to do all work with one hand.
After two years my daughter is wearing a new dress, that’s why today I brought her with me to play for some time. May be I will not be able to earn anything today, but I wanted to roam around with my little girl. I secretly borrowed this mobile phone from my neighbor without informing my wife. My daughter has no picture and I want to make this day memorable for her. When one day I will have a phone I will take a lot of pictures of my children. I want to keep good memories. It’s very difficult to send my children to school, but I am educating them all. Sometimes they cannot attend exam because giving exam fees is not always possible by me. On those days they feel very sad then I tell them, sometimes we can miss exams because the biggest exam is life which we are giving every day.
Now I will go for begging. I will place my daughter in a signal where she will wait for me. I will look at her from distant while begging. I feel shame while she looks at me when I lend my one hand to others. But she never leaves me alone. Because there are big cars, she thinks accident can happen again, these cars could run on me and I would die. Whenever I managed to get some money I return to home by holding my daughter’s hand. We do bazaar on our way and my daughter always carry that bag. During rain we love to get wet and talk about our dreams. In someday I do not get any money, on those days we return to home silently. On those days I feel like to die but at night when my children fall in sleep by holding me I feel being alive is not a bad thing. Only bad is when my daughter waits for me in the signal by keeping her head down. When I cannot look at her eye while begging. But today is different. Because today my daughter is very happy. Today this father is not a beggar. Today this father is a king and here is his princess.
The Story of a Champion Father. His daughter is a member of Mymensingh Nandail Pachmukhi Primary School football team which won the Bangamata Begum Fazilatunnesa Mujib Gold Cup Tournament in Dhaka.
অগ্রযাত্রার অভিযাত্রায় যুক্ত হলো নতুন আরেকটি সম্মান।
“বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা উন্নয়নশীল আট মুসলিম দেশের শীর্ষ সংস্থা 'ডি-৮' এর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।”
অভিনন্দন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
আপনার বলিষ্ঠ সুদৃঢ় নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাব উন্নত বিশ্বের অভিমুখে।
মানুষের কল্যাণে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে নিরোগ ও দীর্ঘজীবন দান করুন, আমিন।
অগ্রযাত্রার অভিযাত্রায় যুক্ত হলো নতুন আরেকটি সম্মান।
“বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা উন্নয়নশীল আট মুসলিম দেশের শীর্ষ সংস্থা 'ডি-৮' এর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।”
অভিনন্দন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
আপনার বলিষ্ঠ সুদৃঢ় নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাব উন্নত বিশ্বের অভিমুখে।
মানুষের কল্যাণে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে নিরোগ ও দীর্ঘজীবন দান করুন, আমিন।