rejoice
My love, thanks for having me, my name Rejoice Anderson I am a United State Military female. please write me in my whats App Number ( +12148984741 ) i will tell you more about myself OKAY
ইতিমধ্যেই ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে আমাদের "ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ বিজয় কুইজ ২০২০" এর সর্বমোট ২০ টি সেট আপলোড হয়ে গিয়েছে।
তাই যারা এখনো কুইজে অংশগ্রহণ করেননি তারা দ্রুত অংশগ্রহণ করে আসুন কেননা সময় আর বেশি নেই । সেই সাথে অংশগ্রহণ করলেই পাবেন সার্টিফিকেট এবং সর্বোচ্চ উওর দিয়ে জিতে নিতে পারেন আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
ইতিমধ্যেই ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে আমাদের "ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ বিজয় কুইজ ২০২০" এর সর্বমোট ২০ টি সেট আপলোড হয়ে গিয়েছে।
তাই যারা এখনো কুইজে অংশগ্রহণ করেননি তারা দ্রুত অংশগ্রহণ করে আসুন কেননা সময় আর বেশি নেই । সেই সাথে অংশগ্রহণ করলেই পাবেন সার্টিফিকেট এবং সর্বোচ্চ উওর দিয়ে জিতে নিতে পারেন আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
বিজয় দিবস, বাংলাদেশের এক লাল তারিখ। শ্রেয়বোধ ও শুভবুদ্ধিকে আশ্রয় করে আমরা প্রতিকূল ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। আর এর পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ মহান ব্যক্ত... moreইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ সামিট ২০২০🇧🇩
বিজয় দিবসের প্লেকার্ড প্রতিযোগিতা 🎉
বিজয় দিবস, বাংলাদেশের এক লাল তারিখ। শ্রেয়বোধ ও শুভবুদ্ধিকে আশ্রয় করে আমরা প্রতিকূল ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। আর এর পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ মহান ব্যক্তিই ঘুমন্ত বাঙ্গালীকে জাগিয়ে তুলেছিল।
তাই তাদের স্মৃতিচারণে আমাদের এই আয়োজন,
🇧🇩 বিজয় দিবসের প্লেকার্ড প্রতিযোগিতা
এটি একটি অনলাইন ভিত্তিক প্রতিযোগিতা।
★প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করার নিয়মাবলি ও দিকনির্দেশনা-
১। কি বিষয়ক প্লেকার্ড করবেনঃ মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যক্তিত্ব বিষয়ক / বিজয় দিবস / স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে।
★প্রতিযোগীদের পোস্টে লাইক/ রিয়েক্ট এবং কমেন্টের উপর ভিত্তি করে গড় নম্বর দেয়া হবে। ছবিতে যত বেশি লাইক/ রিয়েক্ট এবং কমেন্ট পড়বে তার গড় নম্বর তত বেশি হবে।
৭।পূর্বে অন্যের পোস্টকৃত প্লেকার্ড পোস্ট করা যাবে না। প্লেকার্ডের লেখা ও আর্ট গুলো অবশ্যই তার নিজের এবং সঠিক তথ্য সম্বলিত হতে হবে।ভুল ইতিহাস থেকে বের করে আনাই আমাদের লক্ষ্য।
★ সেরা তিনজন বিজয়ীদের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় গিফট হ্যাম্পার ও Inspiring Bangladesh এর পক্ষ থেকে সার্টিফিকেট — with Imran Fahad and 38 others.
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকথা ও স্বাধীনতার ইতিহাসের জ্ঞানকে সবার মধ্যে আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ আয়োজন করছে বিজয় দিবস কুইজ ২০২০। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৩ জনের জন্য থাকছে আকর্ষনীয়...
"শুধু পরিবারের জন্য যে জীবনযুদ্ধ তিনি শুরু করেছিলেন, তা ছাপিয়ে তাঁর যুদ্ধ শুরু হয় দেশমাতৃকার জন্য। এবার এক বৃহত্তর ভালোবাসার ডাকে বেরিয়ে পড়লেন হামিদুর রহমান।
এক নদী রক্ত পেড়িয়ে বাংলার আকাশে নতুন সূর্য আনলে যারা, তোমাদের এই ঋণ কোনোদিনও শেষ হবে না। কিন্তু এত রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়েছে সেই বীরদের অজানা সাহসীপূর্ণ লড়াইয়ের কথা, ত... more🇧🇩বিজয় দিবস কনটেন্ট রাইটিং বা ব্লগ রাইটিং কনটেস্ট।
"শুধু পরিবারের জন্য যে জীবনযুদ্ধ তিনি শুরু করেছিলেন, তা ছাপিয়ে তাঁর যুদ্ধ শুরু হয় দেশমাতৃকার জন্য। এবার এক বৃহত্তর ভালোবাসার ডাকে বেরিয়ে পড়লেন হামিদুর রহমান।
এক নদী রক্ত পেড়িয়ে বাংলার আকাশে নতুন সূর্য আনলে যারা, তোমাদের এই ঋণ কোনোদিনও শেষ হবে না। কিন্তু এত রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়েছে সেই বীরদের অজানা সাহসীপূর্ণ লড়াইয়ের কথা, তাদের বীরত্বের কথা আমরা ক'জন জানি?
বিজয়ের এ আনন্দে চলুন সেই বীরদের বীরত্বের কথাও একটু মনে করি।
"সর্বকনিষ্ঠ বীরশ্রেষ্ঠ"
সর্বকনিষ্ঠ বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের জন্ম ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন যশোর জেলার মহেশপুর উপজেলার খর্দ্দ খালিশপুর গ্রামে৷ বাবা আব্বাস আলী মন্ডল এবং মা মোসাম্মাৎ কায়সুন্নেসা৷ খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়া শেষ করে ১৯৭০ সালে তিনি যোগ দেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সিপাহি পদে৷ সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়ার পর প্রশিক্ষণের জন্য তাঁকে পাঠানো হয় চট্টগ্রামের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট সেন্টারে৷
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে গ্রামে চলপ আসেন তিনি৷ সেখান থেকে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য চলে যান সিলেট জেলার শ্রীমঙ্গল থানার ধলই চা বাগানের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত ধলই বর্ডার আউটপোস্টে৷ ৪নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন তিনি তবে প্রথমে তিনি সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাননি ছিলেন রান্না করার দায়িত্বে। কিন্তু যুবক হামিদুর থেমে থাকবেন কেন?তিনি চান সরাসরি যুদ্ধে যেতে এই তাঁর একমাত্র শপথ। তাই ধলই সীমান্তের ফাঁড়ি দখলের কথা আসলে মুক্তিযুদ্ধাদের অনেকেই পাকিস্তানের মেশিনগান পোস্টে সরাসরি আক্রমণ করতে অপারগ হোন তবে সাহসী যুবক হামিদুর একমাত্র বলেছিলেন তিনি করবেন পাকিস্তান মেশিনগান পোস্টে হামলা। তখন ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে হামিদুর রহমান ১ম ইস্টবেঙ্গলের সি কোম্পানির হয়ে ধলই সীমান্তের ফাঁড়ি দখল করার অভিযানে অংশ নেন৷ অক্টোবরের ২৮ তারিখে ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও পাকিস্তান বাহিনীর ৩০-এ ফ্রন্টিয়ার রেজিমেন্টের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ বাধে৷ তিনি পাহাড়ি খালের মধ্য দিয়ে বুকে হেঁটে গ্রেনেড নিয়ে পাকিস্তান বাহিনীর মেশিনগান পোস্টে আক্রমণ শুরু করেন৷ দুটি গ্রেনেড সফলভাবে মেশিনগান পোস্টে আঘাত হানে, কিন্তু তার পরপরই হামিদুর রহমান গুলিবিদ্ধ হন৷ সে অবস্থাতেই তিনি মেশিনগান পোস্টে গিয়ে সেখানকার দুই জন পাকিস্তানী সৈন্যের সাথে হাতাহাতি যুদ্ধ শুরু করেন৷ এভাবে আক্রণের মাধ্যমে হামিদুর রহমান এক সময় মেশিনগান পোস্টকে অকার্যকর করে দিতে সক্ষমও হন৷ এই সুযোগে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাস্ত করে সীমানা ফাঁড়িটি দখল করেন৷ কিন্তু ততক্ষণে হামিদুর রহমান আর বেঁচে নেই৷ হামিদুরের সহকর্মী যোদ্ধারা বলেন-গুলি লাগার পর হামিদুর 'মাগো' বলে চিৎকার করে ওঠেন, গুলি লাগার সঙ্গে সঙ্গে তিনি পাহাড়ি ঝর্ণার সাথে নিচে পড়ে যান তাঁর রক্তে রঙিন হয়ে যায় সেদিনের ঝর্ণাধারা।
হামিদুর রহমানের মৃতদেহ সীমান্তের অল্প দূরে ভারতীয় ভূখণ্ডে ত্রিপুরা রাজ্যের হাতিমেরছড়া গ্রামের স্থানীয় এক পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়৷ ২০০৭ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার হামিদুর রহমানের দেহাবশেষ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনে৷ ১১ই ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানকে ঢাকার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত করা হয়৷
তাঁর সম্মানে নিজ গ্রাম ‘খর্দ্দ খালিশপুর'-এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় হামিদনগর৷ সেখানে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর ও পাঠাগার৷ এছাড়া শ্রীমঙ্গলের ধলই সীমান্তে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ৷
এমনি সাহসী সব বীরদের বীরত্বের অজানা কথা স্মরণের সাথে পালিত হোক বিজয় দিবস।
নাম- কাজী ইসরাত নূর পিংকি
ইমেইল - Kaziputul.bd@gmail.com
ক্যাপশন- আমরা বীরবাঙালি আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।
🇧🇩 হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি লাল সবুজের স্বাধীন দেশ। পেয়েছি আমরা মাতৃভাষা। সকল শহীদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। — with Imran Fahad and 39 others.
বিজয় দিবস, বাংলাদেশের এক লাল তারিখ। শ্রেয়বোধ ও শুভবুদ্ধিকে আশ্রয় করে আমরা প্রতিকূল ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। আর এর পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ মহান ব্যক্ত... moreইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ সামিট ২০২০🇧🇩
বিজয় দিবসের প্লেকার্ড প্রতিযোগিতা 🎉
বিজয় দিবস, বাংলাদেশের এক লাল তারিখ। শ্রেয়বোধ ও শুভবুদ্ধিকে আশ্রয় করে আমরা প্রতিকূল ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। আর এর পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ মহান ব্যক্তিই ঘুমন্ত বাঙ্গালীকে জাগিয়ে তুলেছিল।
তাই তাদের স্মৃতিচারণে আমাদের এই আয়োজন,
🇧🇩 বিজয় দিবসের প্লেকার্ড প্রতিযোগিতা
এটি একটি অনলাইন ভিত্তিক প্রতিযোগিতা।
★প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করার নিয়মাবলি ও দিকনির্দেশনা-
১। কি বিষয়ক প্লেকার্ড করবেনঃ মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যক্তিত্ব বিষয়ক / বিজয় দিবস / স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে।
★প্রতিযোগীদের পোস্টে লাইক/ রিয়েক্ট এবং কমেন্টের উপর ভিত্তি করে গড় নম্বর দেয়া হবে। ছবিতে যত বেশি লাইক/ রিয়েক্ট এবং কমেন্ট পড়বে তার গড় নম্বর তত বেশি হবে।
৭।পূর্বে অন্যের পোস্টকৃত প্লেকার্ড পোস্ট করা যাবে না। প্লেকার্ডের লেখা ও আর্ট গুলো অবশ্যই তার নিজের এবং সঠিক তথ্য সম্বলিত হতে হবে।ভুল ইতিহাস থেকে বের করে আনাই আমাদের লক্ষ্য।
★ সেরা তিনজন বিজয়ীদের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় গিফট হ্যাম্পার ও Inspiring Bangladesh এর পক্ষ থেকে সার্টিফিকেট — with Imran Fahad and 54 others.
সগীর আলী,শাহবাজপুরের সেই জোয়ান কৃষক,
কেষ্ট দাস,জেলেপাডার সবচেয়ে সাহসী লোকটা,
মতলব মিয়া,মেঘনা নদীর দক্ষ মাঝি,
গাজী গাজী ব’লে নৌকা চালায় উদ্দান ঝডে
রুস্তম শেখ,ঢাকার রিকশাওয়ালা,যার ফুসফুস
এখন পোকার দখলে
আর রাইফেল কাঁধে বনে জঙ্গলে ঘুডে বেডানো
সেই তেজী তরুণ যার পদভারে
একটি নতুন পৃথিবীর জন্ম হ’তে চলেছে —
সবাই অধীর প্রতীক্ষা করছে তোমার জন্যে,হে স্বাধীনতা।
কবি সামসুর রহমানের লেখা কবিতার এই লাইনগুলোই বলে দেয় বাংলাদেশকে স্বাধীন করার পেছনে আত্মত্যাগের কথা।
অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা, আত্মত্যাগ আর নানা পটভূমির পর ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে বিশ্ব মানচিত্রে জন্ম নেয় নতুন একটি দেশ বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের স্বাধীনের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিলো তরুণ প্রজন্মের।
পেরিয়ে গেছে দেশ জন্মের অর্ধশত বছর, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে স্বাধীনতার ইতিহাস এখন হয়ে যাচ্ছে শুধুই কিছু তথ্য।
বর্তমান প্রজন্মের হাজারো প্রযুক্তির ভিড়ে যেন হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ।
সবাই ভুলে যাচ্ছি স্বাধীনতাকে...
বিজয়ের এই মাসে "তারুণ্যের চোখে বাংলাদেশ "
আয়োজনের মাধ্যমে আমরা জানিয়ে দিতে চাই
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্বাধীনতার অর্থ।
তরুণদের হাত ধরে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
আপনি যদি একজন সচেতন ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হয়ে থাকেন তবে বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনার চিন্তা চেতনা এবং বিজয় নিয়ে আপনার অনুভূতি আমাদের লিখে অথবা ভিডিওর মাধ্যমে জানাতে পারেন।
অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে নির্বাচিত সেরা ৩ বিজয়ীকে দেওয়া হবে পুরস্কার।
বিজয় দিবস, বাংলাদেশের এক লাল তারিখ। শ্রেয়বোধ ও শুভবুদ্ধিকে আশ্রয় করে আমরা প্রতিকূল ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। আর এর পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ মহান ব্যক্ত... moreইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ সামিট ২০২০🇧🇩
বিজয় দিবসের প্লেকার্ড প্রতিযোগিতা 🎉
বিজয় দিবস, বাংলাদেশের এক লাল তারিখ। শ্রেয়বোধ ও শুভবুদ্ধিকে আশ্রয় করে আমরা প্রতিকূল ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। আর এর পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ মহান ব্যক্তিই ঘুমন্ত বাঙ্গালীকে জাগিয়ে তুলেছিল।
তাই তাদের স্মৃতিচারণে আমাদের এই আয়োজন,
🇧🇩 বিজয় দিবসের প্লেকার্ড প্রতিযোগিতা
এটি একটি অনলাইন ভিত্তিক প্রতিযোগিতা।
★প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করার নিয়মাবলি ও দিকনির্দেশনা-
১। কি বিষয়ক প্লেকার্ড করবেনঃ মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যক্তিত্ব বিষয়ক / বিজয় দিবস / স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে।
★প্রতিযোগীদের পোস্টে লাইক/ রিয়েক্ট এবং কমেন্টের উপর ভিত্তি করে গড় নম্বর দেয়া হবে। ছবিতে যত বেশি লাইক/ রিয়েক্ট এবং কমেন্ট পড়বে তার গড় নম্বর তত বেশি হবে।
৭।পূর্বে অন্যের পোস্টকৃত প্লেকার্ড পোস্ট করা যাবে না। প্লেকার্ডের লেখা ও আর্ট গুলো অবশ্যই তার নিজের এবং সঠিক তথ্য সম্বলিত হতে হবে।ভুল ইতিহাস থেকে বের করে আনাই আমাদের লক্ষ্য।
★ সেরা তিনজন বিজয়ীদের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় গিফট হ্যাম্পার ও Inspiring Bangladesh এর পক্ষ থেকে সার্টিফিকেট। — with Md Musaddiqur Rahman Fahim and 110 others.