সগীর আলী,শাহবাজপুরের সেই জোয়ান কৃষক,
কেষ্ট দাস,জেলেপাডার সবচেয়ে সাহসী লোকটা,
মতলব মিয়া,মেঘনা নদীর দক্ষ মাঝি,
গাজী গাজী ব’লে নৌকা চালায় উদ্দান ঝডে
রুস্তম শেখ,ঢাকার রিকশাওয়ালা,যার ফুসফুস
এখন পোকার দখলে
আর রাইফেল কাঁধে বনে জঙ্গলে ঘুডে বেডানো
সেই তেজী তরুণ যার পদভারে
একটি নতুন পৃথিবীর জন্ম হ’তে চলেছে —
সবাই অধীর প্রতীক্ষা করছে তোমার জন্যে,হে স্বাধীনতা।
কবি সামসুর রহমানের লেখা কবিতার এই লাইনগুলোই বলে দেয় বাংলাদেশকে স্বাধীন করার পেছনে আত্মত্যাগের কথা।
অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা, আত্মত্যাগ আর নানা পটভূমির পর ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে বিশ্ব মানচিত্রে জন্ম নেয় নতুন একটি দেশ বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের স্বাধীনের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিলো তরুণ প্রজন্মের।
পেরিয়ে গেছে দেশ জন্মের অর্ধশত বছর, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে স্বাধীনতার ইতিহাস এখন হয়ে যাচ্ছে শুধুই কিছু তথ্য।
বর্তমান প্রজন্মের হাজারো প্রযুক্তির ভিড়ে যেন হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ।
সবাই ভুলে যাচ্ছি স্বাধীনতাকে...
বিজয়ের এই মাসে "তারুণ্যের চোখে বাংলাদেশ "
আয়োজনের মাধ্যমে আমরা জানিয়ে দিতে চাই
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্বাধীনতার অর্থ।
তরুণদের হাত ধরে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
আপনি যদি একজন সচেতন ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হয়ে থাকেন তবে বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনার চিন্তা চেতনা এবং বিজয় নিয়ে আপনার অনুভূতি আমাদের লিখে অথবা ভিডিওর মাধ্যমে জানাতে পারেন।
অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে নির্বাচিত সেরা ৩ বিজয়ীকে দেওয়া হবে পুরস্কার।