ভাবা যায় এটা একটা ফ্যাক্টরি ?
হ্যাঁ, এটা #রংপুর_কারুপণ্য_গ্রীন_ফ্যাক্টরি। রবার্টসগঞ্জ, রংপুর। এটা ১০০ ভাগ ইকো ফ্রেন্ডলি একটা কারখানা। ৭০০০ শ্রমিক তিন সিফটে কাজ করে এই কারখানায় যার ৮০% নারী কর্মী।
১০ তলা ভবনের আন্ডারগ্রাউন্ড এ ৩ তলা এবং উপরে ৭ তলা মূল ভবন। পুরু বিল্ডিং এ কোন এসি বা ফ্যান নেই। তারপরও এর তাপমাত্রা সবসময়ই ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর আশেপাশে থাকে।
বাংলাদেশে যে এত চমৎকার একটা কারখানা আছে তা এইখানে না আসলে জানতে পারতামনা।
পরিবেশ টা এতই মনমুগ্ধকর যে সাড়াদিন এইখানে ঘুড়লেও এতটুকু ও ক্ল... moreভাবা যায় এটা একটা ফ্যাক্টরি ?
হ্যাঁ, এটা #রংপুর_কারুপণ্য_গ্রীন_ফ্যাক্টরি। রবার্টসগঞ্জ, রংপুর। এটা ১০০ ভাগ ইকো ফ্রেন্ডলি একটা কারখানা। ৭০০০ শ্রমিক তিন সিফটে কাজ করে এই কারখানায় যার ৮০% নারী কর্মী।
১০ তলা ভবনের আন্ডারগ্রাউন্ড এ ৩ তলা এবং উপরে ৭ তলা মূল ভবন। পুরু বিল্ডিং এ কোন এসি বা ফ্যান নেই। তারপরও এর তাপমাত্রা সবসময়ই ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর আশেপাশে থাকে।
বাংলাদেশে যে এত চমৎকার একটা কারখানা আছে তা এইখানে না আসলে জানতে পারতামনা।
পরিবেশ টা এতই মনমুগ্ধকর যে সাড়াদিন এইখানে ঘুড়লেও এতটুকু ও ক্লান্তি আসবেনা।
এই কারখানা শুধুমাত্র দেখতেই সুন্দর না, দুপুর এবং রাতের খাবার, নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার থেকে শুরু করে কর্মীদের যতরকম সুবিধা দরকার তার সবই আছে এইখানে।
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকে দেখা যাচ্ছে হিমালয় পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। প্রতি বছর নভেম্বরের শুরুর দিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা গেলেও এবার অক্টোবরের শেষের দিকে দেখা মিলছে অপরূপ কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোরম দৃশ্য।
বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সকালে তেঁতুলিয়া পিকনিক কর্নারসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে খালি চোখে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য। তবে স্থানীয়দের দাবি চলতি বছরের প্রথম আজ দেখা মিলেছে কাঞ্চনজঙ্ঘার।
জানা যায়, দুই মেরু রে... moreতেঁতুলিয়া থেকে দেখা যাচ্ছে অপরূপ কাঞ্চনজঙ্ঘা
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকে দেখা যাচ্ছে হিমালয় পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। প্রতি বছর নভেম্বরের শুরুর দিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা গেলেও এবার অক্টোবরের শেষের দিকে দেখা মিলছে অপরূপ কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোরম দৃশ্য।
বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সকালে তেঁতুলিয়া পিকনিক কর্নারসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে খালি চোখে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য। তবে স্থানীয়দের দাবি চলতি বছরের প্রথম আজ দেখা মিলেছে কাঞ্চনজঙ্ঘার।
জানা যায়, দুই মেরু রেখার বাইরে সবচেয়ে বেশি বরফ ধারণ করে রেখেছে হিমালয় পর্বতমালা। আর সূর্যের সব রঙেই যেন নিজের মধ্যে ধারণ করে রেখেছে হিমালয়ের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। তাই সূর্যের আলো বাড়ার সঙ্গে ক্ষণে ক্ষণে পাল্টাতে থাকে কাঞ্চনজঙ্ঘার রূপ। প্রথমে টুকটুকে লাল রঙ দেখা গেলেও সেই রং লাল থেকে পাল্টে গিয়ে কমলা রঙের হয় তারপর হলুদ রঙ হয়ে সর্বশেষ সাদা দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পর্যটকরা তেঁতুলিয়ায় এসে ভিড় জমায়। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পর্যটকদের আনাগোনা।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, তেঁতুলিয়া থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার দূরত্ব মাত্র ১১ কিলোমিটার। তাছাড়া তেঁতুলিয়া থেকে এভারেস্ট শৃঙ্গের দূরত্ব ৭৪ কিলোমিটার। হিমালয়ের পাদদেশে তেঁতুলিয়া অবস্থিত হওয়ায় খালি চোখে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। প্রতিবছর নভেম্বর মাসের শুরু বা মাঝামাঝিতে দেখা গেলেও আকাশ পরিষ্কার হওয়ার কারণে আজ ২৯ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) সকালে হঠাৎ করে দেখা গেছে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য।
তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা এলাকার বাসিন্দা নাইবুল ইসলাম জানান, তেঁতুলিয়া থেকে প্রতিবছর খালি চোখে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। আগে নভেম্বর মাসে আমরা দেখতে পেতাম কিন্তু এবার অক্টোবরের শেষের দিকে তথা আজ সকালে দেখতে পেলাম কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য।
নীলফামারীর ডিমলা থেকে তেঁতুলিয়ায় বেড়াতে আসা ইদ্রিস আলী নামের এক পর্যটক জানান, আমি গত বছর কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে তেঁতুলিয়ায় আসলেও দেখতে পারিনি, কিন্তু আজ হঠাৎ তেঁতুলিয়ায় এসে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখতে পেলাম। দেখে অনেক ভালো লাগলো মনে হয় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছে গিয়ে দেখে আসলাম।
তেঁতুলিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী মাহামুদুর রহমান ডাবলু জানান, প্রতিবছর তেঁতুলিয়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে খালি চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পর্যটকরা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য তেঁতুলিয়ায় এসে ভিড় জমায়। পিক কর্নারে এসে বেশিরভাগ পর্যটক কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য উপভোগ করেন। তাই উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে পিকনিক কর্নার নতুন করে সাজানো হয়েছে।
বাংলাদেশের ভাসমান পেয়ারা বাজার বসে জলের দেশ বরিশাল এর দক্ষিণাঞ্চলের জেলা ঝালকাঠী ও স্বরূপকাঠীর বিভিন্ন জায়গায় । এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ভিমরুলি, আটঘর, কুড়িয়ানা বাজার। অনেকে এই ভাসমান বাজার সমুহকে থাইল্যান্ড এর ফ্লোটিং মার্কেট এর সাথে তুলনা করে থাকেন। প্রতিদিন কয়েক হাজার মন পেয়ারা বেচাকিনি হয় এই অঞ্চলে। দূর দুরান্ত থেকে নদীপথে পাইকাররা এসে এখানে পেয়ারা কিনে।
এই এলাকায় রয়েছে অসংখ্য পেয়ারার বাগান,। চাষিরা সরাসরি বাগান থেকে পেয়ারা পেরে বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকারদের কাছে বিক্রি করে। প্রতি বছরের জুল... moreবাংলাদেশের ভাসমান পেয়ারা বাজার বসে জলের দেশ বরিশাল এর দক্ষিণাঞ্চলের জেলা ঝালকাঠী ও স্বরূপকাঠীর বিভিন্ন জায়গায় । এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ভিমরুলি, আটঘর, কুড়িয়ানা বাজার। অনেকে এই ভাসমান বাজার সমুহকে থাইল্যান্ড এর ফ্লোটিং মার্কেট এর সাথে তুলনা করে থাকেন। প্রতিদিন কয়েক হাজার মন পেয়ারা বেচাকিনি হয় এই অঞ্চলে। দূর দুরান্ত থেকে নদীপথে পাইকাররা এসে এখানে পেয়ারা কিনে।
এই এলাকায় রয়েছে অসংখ্য পেয়ারার বাগান,। চাষিরা সরাসরি বাগান থেকে পেয়ারা পেরে বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকারদের কাছে বিক্রি করে। প্রতি বছরের জুলাই, আগষ্ঠ, সেপ্টেম্বর এই মৌসুমে কয়েকশ কোটি টাকার পেয়ারা উৎপাদন ও কেনাবেচা হয়।ভিমরুলি হাট খালের একটি মোহনায় বসে। তিনদিক থেকেই এই খালটি খোলা আর প্রশস্ত।
ভিমরুলি গ্রামের আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য পেয়ারা বাগান,ইক্ষু বাগান।পেয়ারা অার ইক্ষুর মৌসুম শেষ হলে আসে আমড়ার মৌসুম। এ অঞ্চলে আমড়ার ফলনও সর্বত্র। আর সবশেষে আসে সুপারি। একটু কম হলেও বছরের অন্যান্য সময়ও ব্যস্ত থাকে এই হাট। ফল ছাড়াও এখানের প্রধান পণ্য বিভিন্ন রকম সবজি।
পর্যটকরা চাইলে ছোট ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে পেয়ারা বাগানের ভিতরে ঘুরে বেরাতে পারবেন এবং ইচ্ছামত পেয়ারা খেতে পারবেন।। বাড়িতে নেয়ার জন্যে ফ্লোটিং মার্কেট থেকে পেয়ারা কিনে নিতে পারবেন।
কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে সড়ক ও নৌ পথ দুই ভাবেই যাওয়া যায়। সড়ক পথে ঢাকার গাবতলি থেকে বরিশাল এর বাস ছাড়ে ভাড়া নন এসি ৪০০ এসি ৬০০-৬৫০টাকা। বরিশাল এর নতুল্লাবাদ থেকে বাসে অথবা মাহিন্দ্রা করে যেতে হবে বানারিপাড়া। মাহিন্দ্রাতে ভাড়া নিবে ৩৫/৪০ টাকা। তারপর সেখান থেকে নসিমনে ১৫ টাকা অথবা বাইকে ৫০ টাকা জনপ্রতি ভাড়া দিয়ে যাবেন কুড়িয়ানা। কুড়িয়ানা ব্রীজ পাড় হয়ে আবার অটো করে ৫ টাকা ভাড়ায় চলে যেতে পারবেন আটঘর ও কুড়িয়ানা বাজারে।
আর ভিমরুলি যেতে চাইলে বানারিপাড়া থেকে নৌকা বা ট্রলারে যাওয়াই ভালো।
অথবা নৌ পথে ঢাকার সদরঘাট ঠেকে প্রতিদিন পিরোজপুর/বরিশাল এর লঞ্চ ছাড়ে বিকেল ৫ টা থেকে ৭ টা পর্যন্ত।ডেকের ভাড়া ২০০/২৫০ টাকা আর কেবিন সিঙ্গেল ৮০০/১০০০ এবং ডাবল ১৫০০/২০০০ টাকা। আপনি পিরোজপুরের লঞ্চে গেলে বানারিপারা টারমিনালে নেমে যেতে হবে, অার বরিশালের লঞ্চে গেলে বরিশাল সদরে নামতে হবে, বরিশাল সদর থেকে বানারিপারা।
বানারিপারা থেকে উপড়ে উল্লেখিত নিয়মে যেতে পারেন অথবা বানারিপারা লঞ্চ ঘাটের অাশপাশ থেকেই ট্রলার রিসারভ করে নিতে পারেন। ভিমরুলি,আটঘর ,কুড়িয়ানা সহ আরো অনেক ছোট বাজার ও বাগান ঘুড়িয়ে আনার জন্য ৫০০-৭০০ টাকা ভাড়া নিবে ছোট ট্রলারে, আর বড় ট্রলার ১২০০-১৫০০ টাকা। অবশ্যই দামাদামী করে নিবেন।