দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কোভিডের সঙ্গে বাড়ছে একে অপরকে দোষাদোষী
থাইল্যান্ড বলছে, মিয়ানমার থেকে সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের কারণে দেশটিতে সংক্রমণ বাড়ছে। আর মিয়ানমার সরকার তাদের দেশে ভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার দায় চাপাচ্ছে প্রতিবেশী বাংলাদেশের উপর।
মিয়ানমারের সঙ্গে থাইল্যান্ডের দেড় হাজার মাইলের বেশি লম্বা সীমান্ত রয়েছে। সীমান্তের বেশিরভাগই ঘন জঙ্গল।
কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে খুবই সফল দেশগুলোর একটি থাইল্যান্ড। কিন্তু গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সেখানে করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তার ঘটছে। অন্তত ১৯ জন... moreদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কোভিডের সঙ্গে বাড়ছে একে অপরকে দোষাদোষী
থাইল্যান্ড বলছে, মিয়ানমার থেকে সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের কারণে দেশটিতে সংক্রমণ বাড়ছে। আর মিয়ানমার সরকার তাদের দেশে ভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার দায় চাপাচ্ছে প্রতিবেশী বাংলাদেশের উপর।
মিয়ানমারের সঙ্গে থাইল্যান্ডের দেড় হাজার মাইলের বেশি লম্বা সীমান্ত রয়েছে। সীমান্তের বেশিরভাগই ঘন জঙ্গল।
কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে খুবই সফল দেশগুলোর একটি থাইল্যান্ড। কিন্তু গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সেখানে করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তার ঘটছে। অন্তত ১৯ জন মিয়ানমার থেকে অবৈধভাবে যাওয়া অভিবাসী শ্রমিকদের কাছ থেকে আক্রান্ত হয়েছেন।
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যকর্মীরা এখন তাদের সংস্পর্শে আসা শত শত মানুষকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে, যাদের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
একইভাবে ভিয়েতনাম তাদের দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ বাড়ার জন্য চীনের দিকে আঙ্গুল তুলছে। চীন বলছে, তাদের দক্ষিণপশ্চিম অঞ্চলে ভাইরাস সংক্রমণ বাড়ার কারণ দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মানুষের সঙ্গে ওই অঞ্চলের যোগাযোগ।