🔹আমাদের মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশেরও বেশি কর্মঠ যুবক যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। বর্তমানে আমরা যে ৩৩ শতাংশ কর্মঠ যুবক পাচ্ছি তা জনতাত্ত্বিক লভ্যাংশ তত্ত্বের ফলস্বরূপ।
পুনরায়, বিশেষজ্ঞরা অন্যভাবে বলার... moreযুবসমাজের কাছে প্রশ্ন রইলো,
🔹একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে ঠিক কোথায় আছেন আপনি?
🔹আপনার পরিচয় কী?
🔹নিজেকে নিজের জায়গায় ঠিক কতটুকু প্রমাণ করতে পেরেছেন?
চলে আসুন Employability Fest এ! আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন!
🔹আমাদের মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশেরও বেশি কর্মঠ যুবক যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। বর্তমানে আমরা যে ৩৩ শতাংশ কর্মঠ যুবক পাচ্ছি তা জনতাত্ত্বিক লভ্যাংশ তত্ত্বের ফলস্বরূপ।
পুনরায়, বিশেষজ্ঞরা অন্যভাবে বলার চেষ্টা করছে যে,কর্মঠ যুবকদের কারণে আমাদের সীমাহীন সুযোগও রয়েছে।
যদি যুব সমাজকে সময়মত পথনির্দেশনার মধ্যে দিয়ে সঠিক কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে না পারে, তাহলে ধরে নেয়া হয় যে,আমরা ২০৪১ সাল নাগাদ জনতাত্ত্বিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে পারি।
বর্তমান অবস্থায়, প্রত্যেক নিয়োগকর্তা কর্মঠ যুবক খুঁজছে যার চাকরি করার দক্ষতা আছে।
🔹উইকিপিডিয়া অনুসারে,
"Employability"
হলো,কাজ এবং কাজে নিয়োজিত হওয়ার দক্ষতা।
⏩উদাহরণস্বরুপঃ
#প্রথমেই চাকরি পাওয়ার দক্ষতা। #চাকরি বহাল রাখার দক্ষতা। #প্রয়োজনে নতুন চাকরি পাওয়ার দক্ষতা।
🔹আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি যে,
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,যুবক এবং সরকারি পর্যবেক্ষণ সেলগুলোর মধ্যে একটা বিশাল দূরত্ব রয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে,'ইনস্পায়ারিং বাংলাদেশ " এর সাথে 'ইয়ুথ.জবস' 'ইয়ুথ ক্যারিয়ার ইনস্টিটিউট (YCI) এবং 'বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটশন(BSDI) 'এমপ্লোয়েবিলিটি ফেস্ট' নামে একটি প্রোগ্রামের উদ্যোগ নিয়েছে যেখানে আমরা আশা করছি, ১০০,০০০+ অংশগ্রহণকারী এবং ১০০+ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থাকবে যারা চাকরির যোগান দিতে পারবে।
🔹গুরুত্ব/প্রাধান্যের ক্ষেত্রসমূহঃ
১. আমাদের যুবকদের মধ্যে চাকরির যোগ্যতাকে উন্নত, পর্যবেক্ষণ এবং পদোন্নতি করতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করা যাতে তারা নিজেদেরকে তাদের কর্মস্থানের উপযুক্ত করে তুলতে পারে প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা ও ধারণার সাথে।
২. নিয়োগকর্তাদের সঠিক সময়ে সঠিক লোক পেতে সাহায্য করা প্রয়োজনীয় মেধা দেখে।
৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়োগকারী এবং স্নাতকোত্তরদের মধ্যে দূরত্ব কমাতে সাহায্য করা।
🔹এমপ্লোয়েবিলিটি ফেস্ট' এর চারটি স্তম্ভ যেগুলো আমাদের নির্ধারিত উদ্দেশ্যগুলো নিশ্চিত করবেঃ
১. চাকরির দক্ষতা বিষয়ক সচেতনতা গঠন করা।
২. নিয়োগকর্তা এবং পেশা সন্ধানীদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন।
৩. ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং টুলস উন্নতিকরণ।
৪. স্নাতকোত্তরদের মেনটরিং এবং কোচিং