'#চাহিবামাত্র_ইহার_বাহককে_দিতে_বাধ্য_থাকিবে’
টাকায় এ কথাটি যে কারণে লেখেঃ
টাকায় লেখা থাকা ‘চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’ লেখাটি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন। তবে কখনো কী ভেবে দেখেছেন, ১ ও ২ টাকা বাদে বাকি সব টাকার নোটে কেন এই কথাটি লেখা থাকে? জেনে নিন এই প্রশ্নের সহজ উত্তর।
আমরা জানি বাংলাদেশের মুদ্রা ছাপার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক। কথা হলো এই মুদ্রা আসলে কী? মুদ্রা বলতে কী বোঝায় সেই সম্পর্কে সবারই একটু ধারণা রাখা ভালো। বাংলাদেশের সরকারি মুদ্রা হলো দুটি। ১ ও ২ টাকার নোট কিংবা ক... more'#চাহিবামাত্র_ইহার_বাহককে_দিতে_বাধ্য_থাকিবে’
টাকায় এ কথাটি যে কারণে লেখেঃ
টাকায় লেখা থাকা ‘চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’ লেখাটি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন। তবে কখনো কী ভেবে দেখেছেন, ১ ও ২ টাকা বাদে বাকি সব টাকার নোটে কেন এই কথাটি লেখা থাকে? জেনে নিন এই প্রশ্নের সহজ উত্তর।
আমরা জানি বাংলাদেশের মুদ্রা ছাপার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক। কথা হলো এই মুদ্রা আসলে কী? মুদ্রা বলতে কী বোঝায় সেই সম্পর্কে সবারই একটু ধারণা রাখা ভালো। বাংলাদেশের সরকারি মুদ্রা হলো দুটি। ১ ও ২ টাকার নোট কিংবা কয়েন হলো সরকারি মুদ্রা আর বাকিগুলো হলো সমপরিমাণ টাকার বিনিময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ছাপানো বিল অব এক্সচেঞ্জ। বাংলাদেশ ব্যাংক টাকার বিপরীতে নোট ছাপে। তাই এটা বাংলাদেশের জনগণের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়।
মনে করুন, আপনি কোনো কারণে ব্যাংক নোটের উপরে আস্থা রাখতে পারছেন না। তাই আপনি ১০০ টাকার একটি নোট বাংলাদেশ ব্যাংক কাউন্টারে জমা দিয়ে বিনিময় চাইলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক চাহিবামাত্র এর বাহককে অর্থাৎ আপনাকে সমপরিমাণ ১ ও ২ টাকা প্রদান করে দায় থেকে মুক্ত হবে। এই হচ্ছে মূল বিষয়।
চলুন বিষয়টি আরেকটু ব্যাখ্যা করা যাক। বাংলাদেশ ব্যাংক যখন কোনো নোট বাজারে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ ১ও ২ টাকার নোট বা কয়েন সরকারি অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে নিয়ে নেয়। আবার যখন ১ ও ২ টাকা মার্কেটে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ নোট সরকারি অ্যাকাউন্টে জমা দেয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের নিকট থেকে টাকা নিয়ে টাকা ছাড়ে। সে হিসেবে মার্কেটে যত টাকার নোট আছে ঠিক সমপরিমাণ টাকা (১ ও ২) বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত আছে। সুতরাং সব নোট ব্যাংকে জমা করলেও ১ ও ২ টাকার কয়েন/ নোট দিতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১ ও ২ টাকা হলো টাকা, আর বাকিগুলো বিল অব এক্সচেঞ্জ। আর এজন্য ১ ও ২ টাকার নোটে লেখা থাকে না ‘চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’। বাকি নোটগুলোয় ঠিকই লেখা থাকে। আমিও জানতাম না, বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত একজন বড় ভাই থেকে জানতে পারলাম। #কালেক্টেড
যথা সময়ের পূর্বে জন্ম নেওয়া বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অনেকসময় শরীরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম ভালোভাবে বিকশিত হয় না। তাই সাধারণত ৩৫ সপ্তাহ ধরে তাদের গভীর পর্যবেক্ষণে রাখা হয়, যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম ভালোভাবে বিকশিত হওয়ার সময় পায়। #চিকিৎসাবিদ্যা
কাজ শুরু করার সাথে সাথেই কি সফলতা আসে? নিশ্চয় না। জীবন যেমন পুষ্পশয্যা নয় তেমনি সফলতাও রাতারাতি ধরা দেয় না। সফলতাকে অর্জন করে নিতে হয়। কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজের সঙ্গে লেগে থাকতে হয়। এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে যারা সফল হয়েছেন তাদের সফলতার পেছনে রয়েছে ভাঙ্গা গড়ার বিরাট ইতিহাস।পৃথিবীর সফল ব্যক্তিদের আমরা সবাই চিনি কিন্তু আমরা কি জানি তাদের সফলতার পেছনের গল্পগুলো? হ্যাঁ, আজকের নিবন্ধে আলোচনা করবো ব্যর্থতার বিশাল পাহাড় পেড়িয়ে কীভাবে সফ... more#চূড়ান্ত_ব্যর্থতা_থেকে_ঘুরে_দাঁড়ানো_কিছু_সফল #মানুষের_গল্প!
কাজ শুরু করার সাথে সাথেই কি সফলতা আসে? নিশ্চয় না। জীবন যেমন পুষ্পশয্যা নয় তেমনি সফলতাও রাতারাতি ধরা দেয় না। সফলতাকে অর্জন করে নিতে হয়। কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজের সঙ্গে লেগে থাকতে হয়। এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে যারা সফল হয়েছেন তাদের সফলতার পেছনে রয়েছে ভাঙ্গা গড়ার বিরাট ইতিহাস।পৃথিবীর সফল ব্যক্তিদের আমরা সবাই চিনি কিন্তু আমরা কি জানি তাদের সফলতার পেছনের গল্পগুলো? হ্যাঁ, আজকের নিবন্ধে আলোচনা করবো ব্যর্থতার বিশাল পাহাড় পেড়িয়ে কীভাবে সফলতার জন্য ঘুরে দাঁড়িয়েছে এমন কয়েকজন সফল ব্যক্তির ব্যার্থতার কাহিনী।
#সইচিরো_হোন্ডা- যিনি বারংবার ব্যার্থতার পর ও সফল হওয়ার স্বপ্ন দেখেছেন। ছোটবেলা থেকে কলকব্জা নিয়ে কাজ করতে ভালোবাসতেন তিনি। মাত্র পনেরো বছর বয়সে বাড়ি থেকে বের হয় যান হোন্ডা অথচ তার কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না।চলে যান রাজধানী শহর টোকিওতে এবং কাজ নেন একটি গ্যারেজে যেখানে কলকব্জা পরিষ্কার ও মালিকের বাচ্চাদের দেখাশোনা করতেন তিনি। ইচ্ছে ছিল টয়োটা কোম্পানিতে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যোগদান করবে কিন্তু সাক্ষাতকারের পর চাকরিটা আর কপালে জোটেনি। তাই বলে তিনি থেমে যায়নি। নিজ ঘরে বাসেই বানাতে শুরু করেন স্কুটার।চেষ্টার ত্রুটি না করে রাতের পর রাত নিরলস পরিশ্রম করে যান এবং ১৯৪৬ সালে তৈরি করেন মোটরচালিত সাইকেল এবং ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন “হোন্ডা মোটর কোম্পানি”। শ্রম ও সাধনার বদৌলতে এ কোম্পানি হয়ে উঠে বিশ্ববিখ্যাত হোন্ডা কোম্পানি। সফলতা তাকে দারুণভাবে বরণ করে নেয়।
চীনের জাতীয় কলেজে ভর্তির জন্য উত্তীর্ণ হতে সময় লেগেছে তিন বছর। যেখানে বছরে মাত্র একবার সুযোগ দেয়া হয়, সেখানে #জ্যাক_মার লেগেছে তৃতীয় চান্স। হাভার্ডে ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন দশবার কিন্তু প্রতিবারই তাকে প্রত্যাখাত হতে হয়েছে। হোঁচট খেতে হয়েছে চাকুরী বাজারেও।ছোট বড় প্রায় ত্রিশটি কোম্পানিতে আবেদন করেও কোন সুফল আসেনি। বরাবরের মত প্রত্যাখাত হতে হয়েছে। পুলিশের চাকুরীতে আবেদন করেও ব্যর্থ হয়েছেন এমনকি তার শহরে কেএফসি চালু হলে সেখানেও আবেদন করে ব্যর্থ হয়েছেন। আলিবাবার সফলতার আগে আরো দুটো উদ্যেগে খুব খারাপ ভাবে ব্যর্থ হন। তবুও তিনি হাল ছাড়েননি।সফলতার স্বপ্ন দেখেছেন দিনের পর দিন। তাইতো আলিবাবা বর্তমানে বিজনেস টু বিজনেস, বিজনেস টু কাস্টমার, কাস্টমার টু কাস্টমার সার্ভিস দেয়া কয়েকশত বিলিয়ন ডলারের কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে। ফোর্বসের “রিয়েল টাইম নেট ওর্থ” এর হিসাব অনুযায়ী জ্যাক মার বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় চৌত্রিশ বিলিয়ন ডলার।
#বিল_গেটস: মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস একাধারে তেরো বছর ধরে পৃথিবীর সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি ছিলেন। পড়াশোনার পাঠ শেষ করতে না পারা বিল গেটস কিভাবে শ্রেষ্ঠ ধনী ব্যাক্তিতে রূপান্তরিত হয় তা নিশ্চয় ভাববার বিষয়। হাভার্ড ছেড়ে তিনি শুরু করেন ব্যবসা। তবে সফল হতে পারেননি প্রথম ব্যবসা “ট্রাফ ও ডাটাতে”। তাতে ভেঙ্গে পড়েননি তিনি বরং আরো দ্বিগুণ উতসাহ ও উদ্দীপনা নিয়ে শুরু করে মাইক্রোসফট নামে নতুন প্রতিষ্ঠান। মাইক্রোসফট শুরু করার পর থেকে তাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি।
#হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স: খাবারের জনপ্রিয় ব্রান্ড কেএফসির কথা কে না জানে! এও সবাই জানে কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স একজন সফল ব্যক্তি। কিন্তু তার সফলতার পেছনের গল্প জানা আছে কি? বার বার ব্যর্থ হয়েছেন ডেভিড স্যানডার্স। তিনি রেলওয়ের শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন, কাজ করেন বীমাকর্মী হিসেবে, কিন্তু কোন কিছুতেই মন বসেনি তার।
১৯২০ সালে নিজের কিছু জমানো টাকা দিয়ে বোট কোম্পানি খোলেন তারপর যোগ দেন ইন্ডিয়ানার চেম্বার অব কমার্সে। সেখানেও মন বসেনি তার। ওখানে চাকুরী ছেড়ে দিয়ে কেন্টাকিতে একটি টায়ার নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানে সেলসম্যানের কাজে নিযুক্ত হন। কিন্তু সেই কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায় ১৯২৪ সালে।তারপর কেন্টাকির স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির ম্যানেজারের সাথে পরিচয়ের সুবাদে একটি সার্ভিস স্টেশনে চাকুরি পান তিনি। কিন্তু কথায় আছে না অভাগা যেদিকে যায় সাগর শুকিয়ে যায়। ঐ কোম্পানিটাও দেউলিয়া হয়ে গেল ১৯৩০ সালে। চল্লিশ বছর বয়সে বেকার হয়ে পড়েন হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স। তবুও থেমে যাননি।স্বপ্ন দেখা বন্ধ করেননি। খাবার তৈরি করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সরবরাহ করা শুরু করলেন। নানা ঘাত প্রতিঘাত, হুমকি সহ্য করেও টিকে গেছেন। ১৯৫২ সালে তিনি বাণিজ্যিকভাবে নিয়ে এলেন তাঁর অনেক সাধনার রেসিপি- ‘কেন্টাকি ফ্রাইড চিকেন’। শেলবিভিলে’তে নতুন একটা রেস্তোরা খুললেন তিনি, যেখানে শুধু ফ্রাইড চিকেনের এই ডিশটাই পাওয়া যাবে।লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়লো নতুন এই আইটেম চেখে দেখতে, সবার পছন্দও হলো। বিক্রি করে কূলোতে পারছিলেন না কর্নেল স্যান্ডার্স, শুরু করলেন বিভিন্ন শহরে কেন্টাকি ফ্রাইড চিকেনের শাখা খোলা, প্রথমে আমেরিকা আর তারপরে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করলো কেএফসি।
১৯৫৫-১৯৬৫ এই দশ বছরে চীন, কানাডা সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কেএফসি’র প্রায় ছয়শোর বেশি শাখা খোলা হয়েছিল, রমরমা ব্যবসা চলছিল, এতদিনে দেখা দেয়া সাফল্যের তরী চলা শুরু করলো মাতাল গতিতে!
#জে কে রাউলিং: পৃথিবীতে লেখালেখি করে প্রথম বিলিয়নিয়ার বনে যাওয়া লেখিকা জে কে রাউলিং। রাতারাতি জনপ্রিয়তা পাওয়া এ লেখিকার ক্যারিয়ারের শুরুটা মোটেই সহজ ছিল না। প্রথমবার তিনি যখন ‘হ্যারি পটারের’ পান্ডুলিপি নিয়ে একটি প্রকাশনীতে যান প্রকাশনীর মালিক তো হেসেই উড়িয়ে দিয়েছে তাকে এবং তার সৃষ্টিকর্মকে।অন্যের কথায় কান না দিয়ে নিজের উপর বিশ্বাস অটুট রেখে বিভিন্ন প্রকাশনীর দ্বারে দ্বারে পাণ্ডুলিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন তিনি। কিন্তু হায়! তেরোজন প্রকাশকের কাছ থেকে প্রত্যাখাত হয়েছেন তিনি। তারপরেও থেমে যায়নি, পুনরায় নব উদ্যমে কাজ করে গেছেন বলেই হ্যারি পটার সিরিজ প্রকাশ হওয়ার পর থেকে সাহিত্য জগতের সর্বোচ্চ আসন থেকে কেউ তাকে সরাতে পারেনি।১৯৯৭ সালে বই প্রকাশের সাথে সাথেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌছে যান এই লেখিকা। সারা পৃথিবী ব্যাপি বইটির মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে। হ্যারি পটার সিরিজ শুধু বই হিসেবেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, তা নিয়ে সিনেমা হয়েছে এবং লাখো মানুষের হৃদয় জয় করেছে জে কে রাউলিং। পেয়েছেন অনেক পুরষ্কারও।
🔹আমাদের মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশেরও বেশি কর্মঠ যুবক যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। বর্তমানে আমরা যে ৩৩ শতাংশ কর্মঠ যুবক পাচ্ছি তা জনতাত্ত্বিক লভ্যাংশ তত্ত্বের ফলস্বরূপ।
পুনরায়, বিশেষজ্ঞরা অন্যভাবে বলার... moreযুবসমাজের কাছে প্রশ্ন রইলো,
🔹একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে ঠিক কোথায় আছেন আপনি?
🔹আপনার পরিচয় কী?
🔹নিজেকে নিজের জায়গায় ঠিক কতটুকু প্রমাণ করতে পেরেছেন?
চলে আসুন Employability Fest এ! আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন!
🔹আমাদের মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশেরও বেশি কর্মঠ যুবক যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। বর্তমানে আমরা যে ৩৩ শতাংশ কর্মঠ যুবক পাচ্ছি তা জনতাত্ত্বিক লভ্যাংশ তত্ত্বের ফলস্বরূপ।
পুনরায়, বিশেষজ্ঞরা অন্যভাবে বলার চেষ্টা করছে যে,কর্মঠ যুবকদের কারণে আমাদের সীমাহীন সুযোগও রয়েছে।
যদি যুব সমাজকে সময়মত পথনির্দেশনার মধ্যে দিয়ে সঠিক কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে না পারে, তাহলে ধরে নেয়া হয় যে,আমরা ২০৪১ সাল নাগাদ জনতাত্ত্বিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে পারি।
বর্তমান অবস্থায়, প্রত্যেক নিয়োগকর্তা কর্মঠ যুবক খুঁজছে যার চাকরি করার দক্ষতা আছে।
🔹উইকিপিডিয়া অনুসারে,
"Employability"
হলো,কাজ এবং কাজে নিয়োজিত হওয়ার দক্ষতা।
⏩উদাহরণস্বরুপঃ
#প্রথমেই চাকরি পাওয়ার দক্ষতা। #চাকরি বহাল রাখার দক্ষতা। #প্রয়োজনে নতুন চাকরি পাওয়ার দক্ষতা।
🔹আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি যে,
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,যুবক এবং সরকারি পর্যবেক্ষণ সেলগুলোর মধ্যে একটা বিশাল দূরত্ব রয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে,'ইনস্পায়ারিং বাংলাদেশ " এর সাথে 'ইয়ুথ.জবস' 'ইয়ুথ ক্যারিয়ার ইনস্টিটিউট (YCI) এবং 'বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটশন(BSDI) 'এমপ্লোয়েবিলিটি ফেস্ট' নামে একটি প্রোগ্রামের উদ্যোগ নিয়েছে যেখানে আমরা আশা করছি, ১০০,০০০+ অংশগ্রহণকারী এবং ১০০+ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থাকবে যারা চাকরির যোগান দিতে পারবে।
🔹গুরুত্ব/প্রাধান্যের ক্ষেত্রসমূহঃ
১. আমাদের যুবকদের মধ্যে চাকরির যোগ্যতাকে উন্নত, পর্যবেক্ষণ এবং পদোন্নতি করতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করা যাতে তারা নিজেদেরকে তাদের কর্মস্থানের উপযুক্ত করে তুলতে পারে প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা ও ধারণার সাথে।
২. নিয়োগকর্তাদের সঠিক সময়ে সঠিক লোক পেতে সাহায্য করা প্রয়োজনীয় মেধা দেখে।
৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়োগকারী এবং স্নাতকোত্তরদের মধ্যে দূরত্ব কমাতে সাহায্য করা।
🔹এমপ্লোয়েবিলিটি ফেস্ট' এর চারটি স্তম্ভ যেগুলো আমাদের নির্ধারিত উদ্দেশ্যগুলো নিশ্চিত করবেঃ
১. চাকরির দক্ষতা বিষয়ক সচেতনতা গঠন করা।
২. নিয়োগকর্তা এবং পেশা সন্ধানীদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন।
৩. ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং টুলস উন্নতিকরণ।
৪. স্নাতকোত্তরদের মেনটরিং এবং কোচিং
🔹আমাদের মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশেরও বেশি কর্মঠ যুবক যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। বর্তমানে আমরা যে ৩৩ শতাংশ কর্মঠ যুবক পাচ্ছি তা জনতাত্ত্বিক লভ্যাংশ তত্ত্বের ফলস্বরূপ।
পুনরায়, বিশেষজ্ঞরা অন্যভাবে বলার... moreযুবসমাজের কাছে প্রশ্ন রইলো,
🔹একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে ঠিক কোথায় আছেন আপনি?
🔹আপনার পরিচয় কী?
🔹নিজেকে নিজের জায়গায় ঠিক কতটুকু প্রমাণ করতে পেরেছেন?
চলে আসুন Employability Fest এ! আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন!
🔹আমাদের মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশেরও বেশি কর্মঠ যুবক যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। বর্তমানে আমরা যে ৩৩ শতাংশ কর্মঠ যুবক পাচ্ছি তা জনতাত্ত্বিক লভ্যাংশ তত্ত্বের ফলস্বরূপ।
পুনরায়, বিশেষজ্ঞরা অন্যভাবে বলার চেষ্টা করছে যে,কর্মঠ যুবকদের কারণে আমাদের সীমাহীন সুযোগও রয়েছে।
যদি যুব সমাজকে সময়মত পথনির্দেশনার মধ্যে দিয়ে সঠিক কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে না পারে, তাহলে ধরে নেয়া হয় যে,আমরা ২০৪১ সাল নাগাদ জনতাত্ত্বিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে পারি।
বর্তমান অবস্থায়, প্রত্যেক নিয়োগকর্তা কর্মঠ যুবক খুঁজছে যার চাকরি করার দক্ষতা আছে।
🔹উইকিপিডিয়া অনুসারে,
"Employability"
হলো,কাজ এবং কাজে নিয়োজিত হওয়ার দক্ষতা।
⏩উদাহরণস্বরুপঃ
#প্রথমেই চাকরি পাওয়ার দক্ষতা। #চাকরি বহাল রাখার দক্ষতা। #প্রয়োজনে নতুন চাকরি পাওয়ার দক্ষতা।
🔹আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি যে,
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,যুবক এবং সরকারি পর্যবেক্ষণ সেলগুলোর মধ্যে একটা বিশাল দূরত্ব রয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে,'ইনস্পায়ারিং বাংলাদেশ " এর সাথে 'ইয়ুথ.জবস' 'ইয়ুথ ক্যারিয়ার ইনস্টিটিউট (YCI) এবং 'বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটশন(BSDI) 'এমপ্লোয়েবিলিটি ফেস্ট' নামে একটি প্রোগ্রামের উদ্যোগ নিয়েছে যেখানে আমরা আশা করছি, ১০০,০০০+ অংশগ্রহণকারী এবং ১০০+ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থাকবে যারা চাকরির যোগান দিতে পারবে।
🔹গুরুত্ব/প্রাধান্যের ক্ষেত্রসমূহঃ
১. আমাদের যুবকদের মধ্যে চাকরির যোগ্যতাকে উন্নত, পর্যবেক্ষণ এবং পদোন্নতি করতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করা যাতে তারা নিজেদেরকে তাদের কর্মস্থানের উপযুক্ত করে তুলতে পারে প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা ও ধারণার সাথে।
২. নিয়োগকর্তাদের সঠিক সময়ে সঠিক লোক পেতে সাহায্য করা প্রয়োজনীয় মেধা দেখে।
৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়োগকারী এবং স্নাতকোত্তরদের মধ্যে দূরত্ব কমাতে সাহায্য করা।
🔹এমপ্লোয়েবিলিটি ফেস্ট' এর চারটি স্তম্ভ যেগুলো আমাদের নির্ধারিত উদ্দেশ্যগুলো নিশ্চিত করবেঃ
১. চাকরির দক্ষতা বিষয়ক সচেতনতা গঠন করা।
২. নিয়োগকর্তা এবং পেশা সন্ধানীদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন।
৩. ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং টুলস উন্নতিকরণ।
৪. স্নাতকোত্তরদের মেনটরিং এবং কোচিং
ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা Centre for Economic and Business Research (CEBR) কর্তৃক প্রকাশিত
#ওয়ার্ল্ড_ইকোনমিক_লিগ_টেবল_২০২১
#বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির শীর্ষেঃ যুক্তরাষ্ট্র>চীন&g...