' যুক্তরাজ্যের ওয়েলসে সবচেয়ে উঁচু পাইন গাছটি সাম্প্রতিক ঝড়ে বিধ্বস্ত হয়। গাছটি কেটে ফেলার দরকার হয় ৷ কিন্তু কাঠুরে শিল্পী “সাইমন রোর্কে” এর স্মৃতি ধরে রাখতে গাছটি না-কেটে হাতের আদলে একটি চমৎকার শিল্পরুপ দেন। যাতে এই চমৎকার শিল্পকর্মটি বিশেষ একটি অর্থ বহন করে!!!
সমগ্র পৃথিবীতে যারা অযথা গাছ কেটে প্রকৃতির ক্ষতিসাধন করে তাদের বিরুদ্ধে এ সিম্বল হতে পারে এক শৈল্পিক প্রতিবাদের প্রতীক!!
আসুন অযথা গাছ কাটা বন্ধ করি, প্রকৃতিতে রক্ষা করি! " Mohsin Ahmed এর পোস্ট থেকে সংগৃহীত।
হিউম্যান সাইকোলোজি কি বলে জেনে নেওয়া যাক.....
,
১.যদি কোনো মানুষ খুব বেশী হাসে, এমনকি সামান্য কোনো
কারণেও হাসি চেপে রাখতে পারে না...তবে সে নিজেকে সবসসময় খুব একা ফিল করে...।
২.যদি কোনো মানুষ অল্পতেই ঘন ঘন রেগে যায়...তবে তার ভালোবাসার প্রয়য়োজন আছে...।
৩.যদি কোনো মানুষ অনেক ঘুমায়...তবে সে একজন দুঃখী মানুষ...।
৪.যদি কোনো মানুষ খাবার সময় সভ্য ভাবে না খায়...তবে সে কোনো বিষয় নিয়ে চিন্তিত...।
৫.যদি কোনো মানুষ সবসময় কম কথা বলে...এবং যখন কথা বলে তখন খুব দ্রুত কথা বলে...তবে সে কিছু লুকাতে চায়...।
৬.যদি কো... moreহিউম্যান সাইকোলোজি কি বলে জেনে নেওয়া যাক.....
,
১.যদি কোনো মানুষ খুব বেশী হাসে, এমনকি সামান্য কোনো
কারণেও হাসি চেপে রাখতে পারে না...তবে সে নিজেকে সবসসময় খুব একা ফিল করে...।
২.যদি কোনো মানুষ অল্পতেই ঘন ঘন রেগে যায়...তবে তার ভালোবাসার প্রয়য়োজন আছে...।
৩.যদি কোনো মানুষ অনেক ঘুমায়...তবে সে একজন দুঃখী মানুষ...।
৪.যদি কোনো মানুষ খাবার সময় সভ্য ভাবে না খায়...তবে সে কোনো বিষয় নিয়ে চিন্তিত...।
৫.যদি কোনো মানুষ সবসময় কম কথা বলে...এবং যখন কথা বলে তখন খুব দ্রুত কথা বলে...তবে সে কিছু লুকাতে চায়...।
৬.যদি কোনো মানুষ খুব সামান্য ব্যাপারেই কেঁদে ফেলে...তবে সে খুব নরম মনের মানুষ...।
৭.যদি কোনো মানুষ কখোনো না কাঁদে বা কাঁদতে না জানে তবে...সে জীবনে অনেক বড় কোনো
ব্যথা পেয়েছে...।
৮.যদি কোনো মানুষ সবসময় নিজেকে সবার সামনে সুখী প্রমাণ করতে চায়...তবে সে তার বাস্তব জীবনে খুবই অসুখী...।
৯.যদি কোনো মানুষ রাগ চেপে রাখে...তবে সে বড্ড অভিমানী...।
১০.যদি কোনো মানুষ বার বার
প্রতারিত হয়েও খুব সহজে সবকিছু বিশ্বাস করে...তবে সে খুব সরল মনের মানুষ.......। #Collected
কিছু বিখ্যাত মানুষের ঘুম
কেউ মগ্ন হয়ে এমনই কাজ করেন যে ২-৩ দিন নির্ঘুম থাকেন, কেউ সারা রাতে দু’চোখের পাতা এক করেন মাত্র ২ ঘন্টার জন্য, কাউকে ১০-১১ ঘন্টা অবলীলায় বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখে রিপ ভ্যান উইংকেলের কথা মনে পড়ে যায়, কেউ আবার বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে সেরে নেন ভাতঘুমটুকুও – এইরকম সব অতিমানবীয় ঘুমের কথা শোনাই এবার, তাও কিছু বিখ্যাত মানুষ প্রসঙ্গে।
স্যার আইজাক নিউটন
প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা ঘুম হলেই নাকি হয়ে যেত নিউটনের। শোনা যায় তিনি এতটাই পরিশ্রম করতেন যে, মাঝে মাঝে কয়েকদিন ধরে এক ফোঁটাও ঘুমাতেন না। অ... moreকিছু বিখ্যাত মানুষের ঘুম
কেউ মগ্ন হয়ে এমনই কাজ করেন যে ২-৩ দিন নির্ঘুম থাকেন, কেউ সারা রাতে দু’চোখের পাতা এক করেন মাত্র ২ ঘন্টার জন্য, কাউকে ১০-১১ ঘন্টা অবলীলায় বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখে রিপ ভ্যান উইংকেলের কথা মনে পড়ে যায়, কেউ আবার বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে সেরে নেন ভাতঘুমটুকুও – এইরকম সব অতিমানবীয় ঘুমের কথা শোনাই এবার, তাও কিছু বিখ্যাত মানুষ প্রসঙ্গে।
স্যার আইজাক নিউটন
প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা ঘুম হলেই নাকি হয়ে যেত নিউটনের। শোনা যায় তিনি এতটাই পরিশ্রম করতেন যে, মাঝে মাঝে কয়েকদিন ধরে এক ফোঁটাও ঘুমাতেন না। অবশ্য তার পরিণাম হত মারাত্মক। তিনি মাঝে মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়তেন। কিছুটা হালকা চালে বলা হয় যে, তাঁর মাথায় মাধ্যাকর্ষণ সংক্রান্ত তথ্য-সহ এত গবেষণামূলক ভাবনার ঘোরাফেরা ছিল যে, বেচারি ঘুম যেন পালিয়ে বাঁচত। তিনি ৮৪ বছর বয়সে মারা যান।
নেপোলিয়ান বোনাপার্ট
রাত ১২টায় ঘুমাতে গিয়ে নাকি ২ ঘন্টা বাদে উঠে পড়তেন নেপোলিয়ান। তার পরে আবার ভোর ৫টায় শুয়ে বিছানা ছাড়তেন সকাল ৭টা নাগাদ। অর্থাৎ সাকুল্যে সারা রাতে তিনি ঘুমাতেন মোটা ৪ ঘন্টা। অথচ নেপোলিয়ন সংক্রান্ত কয়েকটি লেখায় দাবী করা হয়েছে যে তিনি রাতে ৬ ঘন্টা ঘুমানোর পক্ষে সওয়াল করেছেন। তাঁর কয়েকজন সেনাপতির কাছ থেকে জানা গেছে যে, দীর্ঘ সময় ধরে যুদ্ধ চলাকালীন নেপোলিয়ান এক অদ্ভুত ক্ষমতাবলে যুদ্ধক্ষেত্রেই আধঘন্টা বিশ্রাম নিয়ে নিজেকে চাঙ্গা করে নিতে পারতেন। এই সময়ে যুদ্ধের ভার অধঃস্তনদের ওপর ছেড়ে দিয়ে তিনি নির্দেশ দিতেন যে এই আধঘন্টায় যেন তাঁকে কোনও অবস্থাতেই বিরক্ত করা না হয়। গবেষকদের ধারনা তিনি ঘুম-ঘাটতি বা স্লিপ ডিপ্রাইভেশনে ভুগতেন এবং কারও কারও মতে ওয়াটারলুর যুদ্ধে তাঁর পরাজয়ের পিছনে ছিল এই ঘুমজনিত শারীরিক অসুস্থতা। যদিও এমনটা শোনা যায় যে, সেন্ট হেলেনায় থাকাকীলন তিনি স্বাভাবিক মানুষের মতোই ঘুমাতেন। নেপোলিয়ন ৫২ বছর বেঁচে ছিলেন।
বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন
‘আর্লি টু বেড, আর্লি টু রাইজ, মেকস এ ম্যান হেলদি, ওয়েলদি অ্যান্ড ওয়াইজ’ – এই বিখ্যাত প্রবচনের সৃষ্টিকর্তা বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন সম্পর্কে কয়েকটি সূত্রের দাবী যে তিনি নিজে রাতে মাত্র ২-৪ ঘন্টা ঘুমোতেন। আসলে তিনি যে-সময়ের মানুষ তখন কঠোর পরিশ্রম করতে পারার ক্ষমতাকে অতি গুরুত্বপূর্ণ মানবিক গুণ বলে মনে করা হত। অপর প্রখ্যাত বৈজ্ঞানিক থমাস এডিসনকেও ফ্র্যাঙ্কলিন নির্দেশিত পথে চলতে দেখা গেছে। উভয়ের ক্ষেত্রেই এটা প্রমাণ করার দায় ছিল যে তাঁরা খুব বেশি আরাম-বিলাস করেন না। নিজের আত্মজীবনীতেও ফ্র্যাঙ্কলিন মানুষের নৈতিক উত্কর্ষতা প্রসঙ্গে লিখতে গিয়ে রাতে ৪ ঘন্টা ঘুমানোর সুপারিশ করেছেন। ‘কবরে অনেক ঘুমানোর সময় পাওয়া যাবে’ – এই ছিল তাঁর পরিচিত শ্লোগান। তিনি ৮৪ বছর বাঁচেন।
থমাস এডিসন
এই মহান বিজ্ঞানী নিজেই জানিয়েছেন যে তিনি রাতে ৫ ঘন্টারও কম ঘুমাতেন। শোনা যায় গবেষণাগারে তিনি এতটাই মগ্ন হয়ে কাজ করতেন যে প্রকৃত অর্থে কয়েক দিন ধরে তাঁর প্রায় ঘুমই হত না। কখনও কখনও গবেষণাগারে রাখা ছোট একটি খাটে কিছুটা জিরিয়ে নিয়ে তিনি আবার নতুন উদ্যমে কাজে লেগে যেতেন। আবার এমনও শোনা যায়, কখনও কখনও তিনি নাকি প্রায় সারা দিন ধরেই ঘুমাতেন। এডিসন মনে করতেন যে অধিকাংশ মানুষ প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খান এবং বেশি ঘুমান। আর এই অপরিমিত কুঅভ্যাসের কারণে তাঁদের স্বাস্থ্য খারাপ হয় এবং তাঁরা দক্ষতা হারান। ৮৪ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।
উইনস্টন চার্চিল
এই প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ তাঁর ৯১ বছরের জীবদ্দশায় রাতে গড়ে মাত্র ৫ ঘন্টা করে ঘুমালেও দিনে নিয়মিত ভাতঘুম দিয়ে ঘাটতি পূরণ করে নিতেন। মোটামুটি ১.৫ থেকে ২ ঘন্টার দিবানিদ্রা দিতেন তিনি। সাধারণত প্রতিরাতে ৩টের সময় শুতে গিয়ে সকাল ৮টা নাগাদ ঘুম থেকে জেগে তিনি বিছানায় বসেই খবরের কাগজ পড়তেন, চিঠি ডিকটেশন দিতেন কিংবা ফাইলে সই করতেন। তাঁর শোবার ঘরে ছিল দুটি বিছানা। কোনও একটি বিছানায় ঘুম না এলে তিনি বিছানা পাল্টে অন্যটায় গিয়ে শুতেন। ঘুম নিয়ে তিনি বেশ মজার কথা বলতেন। তাঁর কথায়, দিবানিদ্রাতে সময় নষ্ট, এটি কিছু কল্পনাহীন মানুষের বোকা বোকা ধারণা। সময় নষ্টের তো প্রশ্নই নেই বরং দিবানিদ্রা দিলে বেশি কাজ করা যায়। তাঁর মতে দুপুরে ঘুমিয়ে তিনি একদিনে দুদিনের কাজ না করতে পারলেও অন্তত দেড় দিনের কাজ তো করেনই।
অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
শোনা যায় অ্যালবার্ট আইনস্টাইন সাধারণত রাতে ১০ ঘন্টা ঘুমোতেন। তবে তিনি যদি কোনও গভীর চিন্তায় মগ্ন থাকতেন তবে সে ঘুম আরও বেড়ে গিয়ে হত ১১ ঘন্টা। তিনি দাবী করতেন যে তাঁর বহু আবিষ্কারের সঙ্গে নাকি রাতে দেখা স্বপ্নের সম্পর্ক আছে। আইনস্টাইন এটাও মনে করতেন যে দিবানিদ্রা মনকে তাজা করে এবং এই দিবানিদ্রাই তাঁকে আরও সৃজনশীল করে তুলতে সাহায্য করেছে। তিনি ৭৬ বছর বেঁচেছিলেন।
জন এফ কেনেডি
মাঝ দুপুরে সাঁতার এবং অনেকটা এক্সাসাইজ করে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি বিছানায় বসেই দুপুরের খাওয়া সেরে নিতেন এবং পরে খুব দ্রুত ১-২ ঘন্টার একটা নিটোল ভাতঘুম দিতেন। কোনও অতি জরুরি ব্যাপার ছাড়া তাঁকে যাতে বিরক্ত করা না হয় ঘনিষ্ঠ মহলে এমনই নির্দেশ দেওয়া ছিল। যত গুরুত্বপূর্ণ কাজই থাকুক, স্ত্রী জ্যাকি কিন্তু এই সময় তাঁকে সঙ্গ দিতেন। এই সময় ঘরের দরজা বন্ধ থাকত, টেলিফোন ধরা হত না, কোনও ফাইল পাঠানো যেত না, এমন কী তটস্থ হয়ে কোনও কারণেই কেউ সিঁড়ি দিয়ে ওপরে পর্যন্ত উঠতেন না। ঘুম থেকে জেগে কেনেডি দ্বিতীয়বারের জন্য গরম জলে স্নান করে বিকেল সাড়ে তিনটে থেকে কাজ শুরু করতেন। #collected
সবচেয়ে successful মানুষগুলো ছোট থেকেই উঠে এসেছে.....
একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪।
২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
- তিনি নেলসন মেন্ডেলা।
:
আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি।
থাকার কোনো রুম ছিল না তার, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
- তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতি... moreসবচেয়ে successful মানুষগুলো ছোট থেকেই উঠে এসেছে.....
একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪।
২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
- তিনি নেলসন মেন্ডেলা।
:
আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি।
থাকার কোনো রুম ছিল না তার, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
- তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও- স্টিভ জবস।
:
আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি।
কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
- তিনি বিল গেটস।
:
আরেক এতিমের কথা জানি।
১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোন দিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই।
- তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ মাক্সিম গোর্কি।
:
আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারের এতই অভাব ছিলো যে- স্কুল নাগাত পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যাক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা।
- তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং।
:
অভাবের তাড়ানায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হয় ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। - - নাম জন মেজর।
:
আরেক ছেলের, বাবা-মা এতই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন?
সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী!
- নাম রোনাল্ডো।
:
বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভাল ভাবে দেখতে পেতেন।
- সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার জয়সুরিয়া।
:
পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোন কিছু মনে থাকত না। ক্লাস এর শেষ বেঞ্চে বসে থাকেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিবিটি দিয়ে। নোবেল ও জিতেছেন তিনি।
- তার নাম আলবার্ট আইনস্টাইন!
:
ক্লাস এর সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছে তাকে। পৃথিবী তিনি আলোকিত করেছেন তার আবিষ্কার দিয়ে।
- তার নাম টমাস আলভা এডিসন।
:
উল্টা লিখতেন তিনি শব্দগুলোকে। পড়ালেখায় একদন শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন।
- তিনি লিওনার্ড ডা ভিঞ্ছি।
:
পরীক্ষায় তিনি সব সময় ফেল। ২২ টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জিব্বদশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া।
- তিনি ওয়াল্ট ডিসনি।
:
শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বার কে তিনি বলতেন উল্টা নাক!!!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর।
- তিনি পাবলো পিকাসো।
... ... ...
পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়!!!!
শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমান করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওখানেই। আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই।
সবাইকেই ডাক্তার, ইঙ্গিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট...... হতেই হবে!!!!
আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যে ভাবেই হোক......
দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক না কেন!!! একটা কথা মনে রাখ "পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তাল গাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে"
............... আলবার্ট আইনস্টাইন। #Collected
★ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পড়ছিলেন মেধাবী মেহেদী হাসান খান। কিন্তু শিক্ষকরা বলেছিলেন, এই ছেলে ডাক্তার হওয়ার অযোগ্য। মেডিকেল কলেজ ছেড়ে দেওয়া উচিত মেহেদীর। কারণ ডাক্তারির পড়াশুনা বাদ দিয়ে, দিন-র...
Social and environmental responsible behaviour in the ready-made garment (RMG) industry can only improve if you take into account the history, the complex institutional environment characterise...