ইতিহাসের পাতা থেকে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার দলিলপত্রঃ
Letter by Prime Minister Indira Gandhi to Prime Minister Tajuddin Ahmed conveying India's recognition
December 6, 1971
Dear Prime Minister,
My colleagues in the Government of India and I were deeply touched by the message which His Excellency the Acting President Syed Nazrul Islam and you sent to me on December 4. On its receipt, Government of India once again considered your request to accord recognition to the People's Republic of Bangla... moreইতিহাসের পাতা থেকে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার দলিলপত্রঃ
Letter by Prime Minister Indira Gandhi to Prime Minister Tajuddin Ahmed conveying India's recognition
December 6, 1971
Dear Prime Minister,
My colleagues in the Government of India and I were deeply touched by the message which His Excellency the Acting President Syed Nazrul Islam and you sent to me on December 4. On its receipt, Government of India once again considered your request to accord recognition to the People's Republic of Bangladesh which you lead with such dedication. I am glad to inform you that in the light of the circumstance which prevail at present, Government of India have decided to grant the recognition. This morning I made a statement on the subject in our Parliament. I enclose a copy.
The people of Bangladesh have gone through much suffering. You young men are engaged in a self-saonficinq struggle for freedom and democracy. The people of India are also fighting in defence of the same values. I have no doubt that this companionship in endeavour and sacrifice will strengthen our dedication to great causes and the friendship between our two peoples. However long the road and however exacting the sacrifice that our two peoples may be called upon to make in the future. I am certain that we shall emerge triumphant. I take this opportunity to convey to you personally, to your colleagues and to the heroic people of Bangladesh my greetings and best wishes. I should also like to take this opportunity to convey through you to His Excellency Syed Nazrul Islam, Acting President of the People's Republic of Bangladesh, the assureances of my highest esteem
#প্রেক্ষাপট_১
উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে।
- স্যালারি কতো?
- ৮০০০ টাকা।
- মোটে আট হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে জুলুমের কথা জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।
#প... more#প্রেক্ষাপট_১
উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে।
- স্যালারি কতো?
- ৮০০০ টাকা।
- মোটে আট হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে জুলুমের কথা জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।
#প্রেক্ষাপট_২
- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- জ্বি।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।
সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।
স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো।
লেগে গেলো দু’জনে। কথা কাটাকাটি। ঝগড়া। ঝগড়া। পরে হাতাহাতি। শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।
#প্রেক্ষাপট_৩
- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।
স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ,খন্দকার সাহেব কি মিথ্যা বলতে পারেন?
আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম?এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক।
বাবা এখন হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুশয্যায়।
#এবার_আসি_মূলকথায়ঃ
কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।
ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়...
ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্ত অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে। #গল্পের_নির্যাসঃ
👍পরনিন্দা, পরচর্চা ও পরশ্রীকাতর হয়ো না।
👍ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারী হয়ো না।
👍হিংসুকদের ছলনায় পড়ো না।
👍জন্মগত শত্রু থেকে সাবধান থেকো।
👍যা সত্য ও বাস্তব তা মেনে নেয়ার চেষ্টা কর।
👍ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনার উপর আফসোস করোনা।
👍যে আপনার কাছে অন্যের নিন্দা করে, সে অন্যের কাছেও আপনার নিন্দা করে। এদের থেকে সাবধান। এদের কথায় গুরুত্ব দিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে না।
👍সব সময় সর্ব অবস্থার জন্য আল্লাহর নিকট কৃতজ্ঞ থাকো।
#ইতিকথা
কথা গুলো আমাদের বাস্তব জীবনের সাথে মিলে যায়। আমাদের সমাজে এই টাইপের আহ্লাদী মানুষের পরিমাণ খুবই বেশী এবং এরা অনেকটা দুই মূখা স্বভাবের। এরা আসলে শিক্ষিত না বরং আধা শিক্ষিত বলা যায়। কারণ তারা স্ব শিক্ষিত না, আর তারা মূল শিক্ষায় কখনো শিক্ষিত হয় নি। তারা এখনও তাদের উত্তরাধিকার অহংকার , কুসংস্কার , দম্ভ আর কোন কিছু যাচাই না করে পালন করতে ব্যাস্ত। তাদের মাঝে কখনোই পজেটিভ চিন্তা খুঁজে পাওয়া যায় না। এদের পরিবর্তন আল্লাহ নিজে না চাইলে কখনোই করা সম্ভব নয়।
আপনি কি টের পাচ্ছেন কিছু ভবিষ্যৎ বার্তা? যেখানে আমার আপনার অবস্থা খুবই নগন্য পর্যায়ে চলে যেতে চলছে। বিট্রিশ দের আমলের মতো গোলাম হয়ে থাকতে হবে। মুখে কসটেব মেরে ছোট্ট ঘরের কোনে বসে থাকতে হবে। মুখ খুললে থানা হাজত, আন্দলোন করে রাবার বুলেট এসে আপনার শরীর ক্ষত বিক্ষত হয়ে যাবে । যেমনটা হচ্ছে কাশ্মীরিদের ও ফিলিস্তিনের মানুষের উপর। আমরা কি আমাদের অধিকার অন্যকোন জাতি গুষ্ঠি উপর অর্পিত করতে যাচ্ছি? স্বাধীন থেকে আবার পরাধীনতার এক মাপ কাটির দিকে চলে যাচ্ছি?বিশ্বের নজীর বিহীন একটা... more#ভালো না লাগলে ইগনোর করুন।
আপনি কি টের পাচ্ছেন কিছু ভবিষ্যৎ বার্তা? যেখানে আমার আপনার অবস্থা খুবই নগন্য পর্যায়ে চলে যেতে চলছে। বিট্রিশ দের আমলের মতো গোলাম হয়ে থাকতে হবে। মুখে কসটেব মেরে ছোট্ট ঘরের কোনে বসে থাকতে হবে। মুখ খুললে থানা হাজত, আন্দলোন করে রাবার বুলেট এসে আপনার শরীর ক্ষত বিক্ষত হয়ে যাবে । যেমনটা হচ্ছে কাশ্মীরিদের ও ফিলিস্তিনের মানুষের উপর। আমরা কি আমাদের অধিকার অন্যকোন জাতি গুষ্ঠি উপর অর্পিত করতে যাচ্ছি? স্বাধীন থেকে আবার পরাধীনতার এক মাপ কাটির দিকে চলে যাচ্ছি?বিশ্বের নজীর বিহীন একটা কান্ড ঘটাতে চলছি।
#আর কতো মুখ চুপ করে বসে থাকবেন? নিজেকে নিয়ে চিন্তা বাদ দিয়ে দেশ টা কে নিয়ে কিছু ভাবুন। গোলাম হয়ে বেচে থাকার চেয়ে সিংহ মতো গর্জন করে মরা অনেক ভালো। ।।