Assignment 6Careershub Bangladesh & Mentor Mr.Raffe Mizan Khan Niloy Lot of thanks Careers hub Bangladesh for arranging such an wonderful training on Facebook Marketing..... ... .. Again thanks a thousand time to our honourable Mentor Mr.Rafee Mizan Khan Niloy Sir for sharing potential knowledge with us.l am very glad that l have meet an amazing mentor.#CareershubBangladesh#InspiringBangladesh ... moreAssignment 6
Lot of thanks Careers hub Bangladesh for arranging such an wonderful training on Facebook Marketing.
.... ... .. Again thanks a thousand time to our honourable Mentor Mr.Rafee Mizan Khan Niloy Sir for sharing potential knowledge with us.l am very glad that l have meet an amazing mentor.
Hello,Everyone.Thank you so much for giving me to the opportunity to tell about myself.I'm Bitubi Rani Guha. I'm from Feni.I'm a school teacher. And also a leader trainer of Bangladesh Scout. Recently I'm joining a digital marketing online course in Freepreneur. I feel that this course will help me a lot in my working life. I have good communication skills and written skills.I'm always so much stick-up with my work. I never combine my work life and personal life,always ... moreWho I am?
Hello,Everyone.Thank you so much for giving me to the opportunity to tell about myself.I'm Bitubi Rani Guha. I'm from Feni.I'm a school teacher. And also a leader trainer of Bangladesh Scout. Recently I'm joining a digital marketing online course in Freepreneur. I feel that this course will help me a lot in my working life. I have good communication skills and written skills.I'm always so much stick-up with my work. I never combine my work life and personal life,always my first priority is my work. Moreover, I like to take responsibility and do it on time.
Finally, I want to give a lot of thanks to #Freepreneur#CareersHubBangladesh#InspiringBangladesh
এক সফল লেখক,সুবক্তা, বিনিয়োগকারী,ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং একজন বিশ্বপ্রেমিক বাংলাদেশেরই কৃতিসন্তান এই মিঃ হেমি হোসেন। সদাহাস্যজ্বল এক মানব যাকে অনেক বিশেষণে বিশেষায়িত করলেও লিখে শেষ করা যাবে না তারই নাম মিঃ হেমি হোসেন। তিনি ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দে ২৯ মার্চ বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পরিবারকে সহযোগিতা ও জীবিকার প্রয়োজনে চাকরি না নিয়ে এবং ইংরেজি না জেনে মাত্র ৬০০ ডলার হাতে নিয়ে পাড়ি জমান সেই সূদুর অস্ট্র... moreমি. হেমি হোসেন-একজন স্বপ্নদ্রষ্টার নামঃ
কে এই মিঃ হেমি হোসেন?
এক সফল লেখক,সুবক্তা, বিনিয়োগকারী,ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং একজন বিশ্বপ্রেমিক বাংলাদেশেরই কৃতিসন্তান এই মিঃ হেমি হোসেন। সদাহাস্যজ্বল এক মানব যাকে অনেক বিশেষণে বিশেষায়িত করলেও লিখে শেষ করা যাবে না তারই নাম মিঃ হেমি হোসেন। তিনি ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দে ২৯ মার্চ বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পরিবারকে সহযোগিতা ও জীবিকার প্রয়োজনে চাকরি না নিয়ে এবং ইংরেজি না জেনে মাত্র ৬০০ ডলার হাতে নিয়ে পাড়ি জমান সেই সূদুর অস্ট্রেলিয়ায়।
যেভাবে সফল হলেন মিঃ হেমি হোসেনঃ
অনেক প্রতিকুলতার মধ্যে মিঃ হেমি হোসেন অস্ট্রেলিয়ার RMIT University থেকে আন্ডার-গ্রেজুয়েশান ও University of Ballarat থেকে পোস্ট- গ্রেজুয়েশান ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বর্তমানে তিনি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন এ বসবাস করছেন। মি. হেমি হোসেন Digital Influencer Media, DGHub24, Digital Entrepreneur Hub এর সিইও(CEO) and Funder- Grow with Hemi. মি. হেমি হোসেন Winner of the best Business Award in Melbourne in 2018।
মিঃ হেমি হোসেন ডিজিটাল মার্কেটে ও ডিজিটাল প্লাটফর্মে সফল হওয়ার জন্য একটি বই লিখেছেন। যার নাম হচ্ছে "Fire Your Boss"। যেটি ইংলিশ ভার্সনে প্রথম প্রকাশ পায় ২০২০ সালে এবং অ্যামাজনে টপ সেলার হিসাবে স্বীকৃতি পায়। তিনি তার "Fire Your Boss" বইটিতে লিখেছেন কিভাবে একজন সফল ডিজিটাল উদ্যোক্তা হওয়া যায় সে সম্পর্কে। এছাড়া তিনি বইটিতে ডিজিটাল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য কিছু কৌশল ও পদ্ধতি সম্পর্কে লিখেছেন এবং দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। যাহা একজন মানুষকে খুব সহজে ডিজিটাল উদ্যোক্তা হতে সাহায্য করবে। মি. হেমি হোসেন মনে করেন অন্যের সাফল্যকে উজ্জীবিত করতে পারলেই নিজের সফলতা অর্জিত হয়ে যায়। সেজন্য তিনি ডিজিটাল উদ্যোক্তা বানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের তরুণদের বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। তিনি মনে করেন তরুণরাই পারবে আগামী ডিজিটাল প্রজন্ম গড়তে। এবং দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে। তিনি চান তরুন যারা আছে তারা যেন ডিজিটাল মার্কেটে নিজেদের ক্যারিয়ারের পাশাপাশি এবং একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তোলে। ধন্যবাদ #Freepreneur#CareersHubBangladesh#InspiringBangladesh কে যারা এমন একজন মানুষ সম্পর্কে জানতে উৎসাহী করেছেন এবং নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরিতে সহায়তা করেছেন। মিঃ হেমি হোসেন এমন একজন ব্যক্তির নাম,যিনি বর্তমান ডিজিটাল উদ্যোক্তাদের কাছে রোল মডেল হিসাবে সুপরিচিত। এককথায় তিনি ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরির কারিগর। এই ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরিতে উত্তরোত্তর মিঃ হেমি হোসেনের নাম চিরভাস্বর থাকুক সেই কামনা রইলো।।
আজকের Content Writting সেশনটি ছিল খুবই দুর্দান্ত ও প্রাণবন্ত। তামিম আসিফ চৌধুরী স্যারের উপস্থাপনা ছিল খুবই সহজ,সরল ও প্রাণঞ্জল ভাষায়।এই দুইঘন্টাব্যাপী একটানা ক্লাশে উনাকে অবসাদগ্রস্ত মনে হয়নি।প্রত্যেকের প্রশ্নের উত্তর সাবলীলভাবে দিয়েছেন। এই প্রশিক্ষণ থেকে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পেরেছি। ধন্যবাদ জানাই Freepreneur & CareersHub Bangladesh কে এই সুন্দর আয়োজনের জন্য।
১৯৭১ সালে বাঙালি জাতি ঔপনিবেশিক শোষণ, লুণ্ঠন থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসাবে বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেয়।স্বাধীনতার পাঁচদশকে বাংলাদেশের অর্জন অভাবনীয়। হাটিহাটি পা-পা করে অর্জিত স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তোলার বিষয়ে নানা জনের নানান প্রশ্ন থাকলেও ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন নেহায়েত কম নয়।বাংলাদেশ আজ কথিত"তলাবিহীন ঝুড়ির" দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২০৬৪ ডলার।৬৬টি উদীয়মান সবল অ... moreস্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন।
১৯৭১ সালে বাঙালি জাতি ঔপনিবেশিক শোষণ, লুণ্ঠন থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসাবে বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেয়।স্বাধীনতার পাঁচদশকে বাংলাদেশের অর্জন অভাবনীয়। হাটিহাটি পা-পা করে অর্জিত স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তোলার বিষয়ে নানা জনের নানান প্রশ্ন থাকলেও ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন নেহায়েত কম নয়।বাংলাদেশ আজ কথিত"তলাবিহীন ঝুড়ির" দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২০৬৪ ডলার।৬৬টি উদীয়মান সবল অর্থনীতির দেশের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান নবম।২০৩০সালের দিকে অর্থনীতির দেশ হিসাবে ২৪তম বৃহত্তম স্থানে অবস্থান করবে বাংলাদেশ। খাদ্যেও স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। শিক্ষাক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে অনেক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বর্তমানে স্বাক্ষরতার হার ৭৪.৭ শতাংশ। চিকিৎসাক্ষেত্রেও অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছে। এই ৫০ বছরে সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মান। যা আগামীতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে আরো বেগবান করতে সক্ষম হবে।সাম্প্রতিক বৈশ্বিক মহামারি করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম এবং বিশ্বে ২০তম স্থান দখল করে। সর্বোপরি স্বাধীনতার মূললক্ষ্যে পৌঁছাতে বাংলাদেশের আরো অনেক পথ চলতে হবে।তার জন্য প্রয়োজন জাতি,ধর্ম,বর্ণ ও দলমত নির্বিশেষে সবার ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। আশা করি বাংলাদেশ অতি অল্পসময়ে তার কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
জয় বাংলা। বাংলাদেশ দীর্ঘজীবি হোক।