ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ উপলক্ষে কুরআন-সুন্নার দৃষ্টিতে^উহার ধারাবাহিক দলীল। পর্ব নং {৪৮)

ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ উপলক্ষে
কুরআন-সুন্নার দৃষ্টিতে^উহার ধারাবাহিক দলীল।
পর্ব নং {৪৮)
===================================
প্রশ্ন: প্রচলিত মীলাদ শরীফ ও
কিয়ামের বিধান কি?
حمدا وصلوة وبعد
উত্তরঃ হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সাল্লাম আমাদের জন্য রহমত শরুপ। মহান আল্লাহর তায়ালার পরে তার স্থান।
আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন,
{ দলীল নং ৯৭}
-----------------------------------------------
وما ارسلناك الا رحمة للعالمين
আর রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম আমাদের মাঝে এসেছেন ولادة তথা জন্মের মাধ্যমে। কুরআনের ভাষ্য অনুযায়ী তার জন্ম আমাদের জন্য রহমত । আর যিনি রহমত তিনি অবশ্যই সর্বশ্রেষ্ঠ, সম্মানিত ব্যক্তি। তাই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর শানে মিলাদ পাঠ করে দাঁড়িয়ে কাসিদা ও সালাম প্রেরণ করা নিঃসন্দেহে নেকের কাজ। বিশ্ব বরেণ্য ওলামায়ে কেরামগণ যাকে মুস্তাহাব বলেছেন। নিম্নে তার কোরআন ও হাদীসের আলোকে দলিল পেশ করা হল। ইনশাআল্লাহ।
মিলাদ এর শাব্দিক বিশ্লেষণ
মিলাদুন নবী শব্দ দুটি আরবী। মিলাদ আর নবী শব্দযোগে মিলাদুন্নবী হয়েছে। আর মিলাদ শব্দের তিনটি অর্থ বা শব্দের প্রচলন রয়েছে।
১/ ميلاد অর্থ হলো জন্মের সময়।
২/ مولود অর্থ হলো জন্মের স্থান।
৩/ مولد অর্থ হলো সদ্যপ্রসূত সন্তান।
আর নবী দ্বারা উদ্দেশ্য হলো হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাই মিলাদুন্নবীর শব্দের অর্থ হল, রাসুল সাল্লাহু সাল্লাম এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করা।
মিলাদ শব্দটি আরবি ব্যাকরণ মতে اسم ظرف যেমন
ميقات - ميثاق - ميعاد ইত্যাদি।
কেউ কেউ মিলাদ শব্দটিকে اسم اله বলেছেন যার অর্থ প্রসব করার যন্ত্র। অথচ মিলাদ শব্দের এ ধরনের ব্যবহার কোন অভিধানেই করা হয় নাই।
# আল্লামা ইবনে মানজুর আল আফরিকী রহঃ বলেন
اسم الوقت الذي ولد فيه ميلاد الرجل. (لسان العرب)،
(লেসানুল আরব ৩/৪৬৮)
# গিয়াছুল লোগাতে এসেছে,
ميلاد بل الكسر زمان
অর্থাৎ মিলাদ শব্দটির م অক্ষরে যের হবে, যার অর্থ হয় জন্ম কালের সময়।
# মুনতাখার অভিধানে এসেছে-
المولد حين يولد وقت الولادة
# মিলাদের পারিভাষিক অর্থ
আল্লামা মোল্লা আলী কারী ওরাহমাতুল্লাহ তাঁর المولد الباري কিতাবে বলেছেন-
{ দলীল নং ৯৮}
-----------------------------------------------
المولد الشريف يشمل على ذكر مولده الشريف والاجتماع السماع معجزانه وسيرته والصلاة والسلام عليه وسماع المداءع النبي تعلى في حقه ولدعاء للميت ولحي واطعام الطعام وأدخل السرور على قلوب الأمة
অর্থ মিলাদ বলতে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম বৃত্তান্ত, মোজেজা সমূহ আলোচনা জন্য একত্রিত হওয়া। এবং যথাযথ প্রসংশা সহ তার প্রতি দরুদ ও সালাম পাঠ করা। জীবিত ও মৃত দের জন্য দোয়া করা। এবং মানুষের অন্তরে আনন্দ প্রকাশ করা।
মিলাদ পড়ার হুকুম
-----------------------------------------------
আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কোরআনুল কারীমে ইরশাদ করেছেন واما بنعمة ربك فحدث .
আর আপনি আপনার রবের নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করুন (সুরা দোহা)
এই আয়াতের مخاطب শুধু রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম নয় বরং সকল উম্মত শামিল। সুতরাং হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় নিয়ামত। আর এই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা আমাদের জন্য বড়ই কর্তব্য। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের জন্য নেয়ামত আল্লাহ তায়ালা বলেন,
{ দলীল নং ৯৯}
-----------------------------------------------
وذكر نعمت الله عليكم ان كنتم اعداء فالف بين قلوبكم.
অর্থ আর তোমরা সেই নেয়ামতের কথা স্মরণ করো, যা আল্লাহ তা'আলা তোমাদের ওপর দান করেছেন। (সূরা আল ইমরান -আয়াত ১৯৩ )
এই আয়াতের তাফসীরে রইসুল মুফাসসীরিন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন,
{ দলীল নং ১০০}
-----------------------------------------------
عن عبد الله بن عباس رضي الله عنه الذين بدلوا نعنت الله كفرا قال هم والله كفار قريش. قال عمر وهم قريش ومحمد صلى الله عليه وسلم نعمت الله.
হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, এখানে الذين بدلوا দ্বারা মক্কার কুরাইশ কাফেরদেরকে বোঝানো হয়েছে আল্লাহ তায়ালা যত নেয়ামত দান করেছেন তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত হলো হযরত হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তার নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা, বর্ণনা করা ও আল্লাহর নির্দেশ।যেমন আল্লাহ তায়ালা বলেন,
{ দলীল নং ১০১}
-----------------------------------------------
واما بنعمة ربك فحدث .
আর আপনি আপনার রবের নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করুন। (সুরা দোহা)
তাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর সম্মানে, তাজিমে তার মিলাদের আলোচনা তথা উক্ত আয়াতের বাস্তবায়নের বহিঃপ্রকাশ। এই আয়াতের মক্কার কাফেরদের উপহাস কটুক্তি মূলক কথা থেকে সান্ত্বনা দেওয়া এবং প্রভুর নেয়ামত বর্ণনা করা
আর عبارة النص হলো বাক্যটি যার যন্য চালানো হয়েছে। ما سبق الكلام لا جلد
আর অত্র আয়াতের اشارة النص হলো আল্লাহপাকের নেয়ামতের বর্ণনা করা। اشارة النص বলা হয় ما ينهم من النظم لغة اجتهدا আয়াতে نعمة শব্দটি عام বা আল্লাহ পাকের সকল নিয়ামতকে শামিল করে। আর সকল নিয়ামতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত হলো হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি بشر বা ولد আর ولادة ছাড়া ولد কল্পনাও করা যায় না। তাই নিয়ামতে ولادة ও আমাদের জন্য নেয়ামত। আর এই নিয়ামত বর্ণনা করা ও উম্মতর জন্য কমপক্ষে আমাদের জন্য مستحب হবে। কেননা আল্লাহ তায়ালা আয়াতে فحدث শব্দটি আমর বা আদেশ সূচক বর্ণনা করেছেন। আর (আমর মোট ) امر ১৬টি অর্থে ব্যবহৃত হয় এই امر টি হলো امر استحباب যা পালন করা মুস্তাহাব।
আল্লাহ পাকের হুকুম সর্বসময় عام হয়। তা কোন ব্যক্তি, সময়, বা অবস্থানের সাথে خاص বা নিরদৃষট নয়। তাই নবী করীম সাল্লাহু সাল্লাম এর মিলাদ বর্ণনা করা যেকোনো সময়ে, একাকি হোক, সম্মিলিতভাবে হোক, তা জায়েয। যদি কোনো প্রতিবন্ধকতা না থাকে। আল্লাহ পাক যে হুকুম عام (আম) রেখেছেন তা তা নবী কারীম সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ব্যতীত (খাছ) خاص করার অধিকার কারো নেই। বরং তা হারাম।
# মিলাদ শব্দটি কুরআন শরীফ এ এসেছে :
{ দলীল নং ১০২}
-----------------------------------------------
وعلى المولود له رزقهن وكسوتهن بالمعروف لا تكلف نفس الا وسعها لا تضار والدة بولدها ولا مولود له بولده .
سورة البقرة 233
# সুরা ফাতেহা পাঠ করা :
{ দলীল নং ১০৩}
-----------------------------------------------
عن أبى سعيد بن المعلي لا علمنك سورة هي اعظم سورة من القرآن قال الحمد لله رب العالمين هي سبع المثاتي الذي اوقيته .
صحيح البخاري .جلد الثاني .صف:642.حديث: 4289.
# সুরা ইখলাছ পাঠ করা:
{ দলীল নং ১০৪}
-----------------------------------------------
عن بن ايوب قال قال النبي صلى الله عليه وسلم ايعجز احدكم انيقرء في ليلة ثلث القرآن من قرآن الله الواحد الصمد فقد قرأ ثلث القرآن .
سنن الترمذي :باب ماجاء في سورة الإخلاص .
# দরুদ শরীফ পাঠ করা:
{ দলীল নং ১০৫}
-----------------------------------------------
عن انس بن مالك رضى الله عنه قال قال النبي صلى الله عليه وسلم من صلى على صلاة واحدة صلى الله عليه عشر صلواة ،وحطت عنه عشر خطيئات ،ورفعت له عشر درجات.
سنن النساءي. رقم الحديث :1297
# তাওয়াললুদ/ জন্ম সম্বলিত প্রবন্ধ:
এটি মুলত হযরত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কথা :-
{ দলীল নং ১০৬}
-----------------------------------------------
عن قتادة رضي الله عنه قال رسول الله صلى الله عليه وسلم فيه ولدت وفيه انزل على.
صحيح مسلم. رقم الحديث :2857
এর বিস্তারিত বর্ণনা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস ও সিরাতের কিতাবের মাধ্যমে প্রমাণিত ।হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন নবী করিম صلى الله عليه وسلم এর জননী বিবি আমেনা রাঃ বর্ণনা করেছেন যে ,
{ দলীল নং ১০৭}
-----------------------------------------------
ثم رايت نسوة كالنخل .... فقلت نحن اسية امرءة فرعون. ومريم ابنة عمران .وهواء من الحور العين . واصعد بي الامرا وانا اسمع الوجبة في كل ساعةاعظم واهول مما تقدم.
*هكذا في السيرة الحلبية
*المواهب الدنية
*الخصاءص الكبراء الابن نعيم
{ তাওয়াল্লুদ / জন্ম সম্বলিত প্রবন্ধ:}
--------------------------------------------------------------
তাওয়াল্লুদ শব্দটি আরবি। এটি আরবী ব্যকরন অনুযায়ী باب تفعيل এর মাছদার। এর অর্থ হল জন্ম হওয়া। আমরা মিলাদে যে তাওয়াল্লুদ পড়ি তা হল,
ولما تم من حمله صلى الله عليه وسلم شهران على اشهر الاقوال المروية توفي بالمدينة الشريفة المنورة ابوه عبد الله وكان قد اجتاز باخواله بني عدي من الطائفة التجارية ومكث فيهم شهرا سقيما يعانون سقمه شقواة ولما تم من حمله صلى الله عليه وسلم على الرجح تسعة اشهر قمرية وانا للزمان ان ينجلي عنه صداه خضرته امه ليلة مولده الشريف اسية ومريم في نسوة من حظيرة القدسية واخذها المخاض فولدته النبي صلى الله عليه وسلم كاالبدر المنير نورا يتلءلا سناه.
অর্থ: প্রসিদ্ধ মতে রাসুল সাল্লামের গর্ভ কালের দুই মাস পূর্ণ হলে, আর তার পিতা আব্দুল্লাহ মদিনায় ইন্তেকাল করেন। সেখানেই তিনি আদি গোত্রে তার মামাদের সাথে সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে গিয়েছিলেন। (যারা ব্যবসায় গিয়েছিলেন) তথায় অসুস্থ হয়ে একমাস অবস্থান করেন। গ্রহণযোগ্য মত অনুসারে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম এর গর্ভের বয়স যখন চন্দ্র মাসের ৯ মাস অতিক্রম করলেন, এবং প্রিয় নবীর সালাত সালাম এর পবিত্র জন্ম তারিখ নিকটবর্তী হইল। তখন পাপ-পঙ্কিলতা কুসংস্কারের ধুম্রজাল তিরোহিত হওয়ার সময় ঘনিয়ে এলো, তখনই তার আবির্ভাব রজনীতে বিবি আছিয়া ও মরিয়ম আলাইহিস সাল্লাম পবিত্র জগত, তথা বেহেশত হতে হুরদের সমবৃত্ত পুতপবিত্র রমণীগণ বিবি আমিনার খেদমতের জন্য হাজির হলেন। হযরত বিবি আমেনার প্রসব বেদনা আরম্ভ হইল। বিশ্বনবী সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যুজজল রশনির ন্যায় এধরাধামে শুভ পদক পদার্পন করলেন। যার আলোতে নিখিল বিশ্ব আলোকিত হয়ে গেছে।
মিলাদ তথা রাসুল সালাম এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করা মুস্তাহাব। তাওয়াল্লুদ পড়া মুস্তাহাব। কেননা তাতে রাসুল সালাম এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা হয়।
রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর শানে
প্রশংসা খচিত কাসিদা।
-----------------------------------------------
হযরত রাসূল সাল্লাহু সালাম হলেন পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রশংসিত ব্যক্তি। মহান আল্লাহ তাকে পবিত্র কোরআনের প্রশংসায় প্রশংসিত বলে ঘোষণা করেছেন,
{ দলীল নং ১০৮}
-----------------------------------------------
قال الله تعالى : محمد رسول الله والذين معه اشداء على الكفا رحماء بينهم (سورة الفتح)
এই আয়াতে আল্লাহপাক রাসুল সাল্লামের প্রশংসা করেন। কিন্তু প্রশংসার কোন সীমা নেই, রেখা নেই। উল্লেখ নাই উল্লেখ করেন নাই, তাই আল্লাহর সাথে শরীক না হয় এমন সকল পন্থায় রাসুল সালাম এর প্রশংসা করা যাবে। চাই কাছে দেয়ার মাধ্যমে হোক একাকি বা সমবেত হোক।
#দাঁড়িয়ে সালাম বা প্রশংসা মুলক কাসিদা পাঠ করা : হাদীস শরীফ থেকে
{ দলীল নং ১০৯}
-----------------------------------------------
عن عاءشة رضى الله عنها قالت كان النبي صلى الله عليه وسلم يضع لحسان بن ثابت منبرا في المسجد يقوم عليه قاءما يفاخر عن رسول الله صلى الله عليه وسلم (اوقالت )يناينافح عن رسول الله صلى الله عليه وسلم ويقول رسول الله صلى الله عليه وسلم يؤد حسان بروح القدس يفاخر اوينافح عن رسول الله صلى الله عليه وسلم.
سنن الترمذي . جلد الثاني. صف : 111 باب ماجاء في انشاد الشعر . رقم الحديث : 2846 .
অর্থাৎ হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন হযরত নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসসান বিন সাবেত রাদিয়াল্লাহু আনহু এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মেম্বার স্থাপন করেন। তাতে সাহাবী হাসসান বিন সাবেত রাদিয়াল্লাহু আনহু দাঁড়িয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর শানে নাত কবিতা আবৃত্তি করতেন। আর হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর পক্ষ থেকে কাফেরদের কবিতার জবাব দিতেন। তখন হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম হাসসান বিন সাবেত এর জন্য দোয়া করে বললেন, হাসসান বিন সাবেত যখন আমার সামনে প্রশংসামূলক নাত, কবিতা পাঠ করে মহান আল্লাহ তাআলা ফেরেশতা জিব্রাইল আলাই সাল্লাম এর মাধ্যমে হাসসান বিন সাবেত কে সহযোগিতা করুন।
এতে বোঝা যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর শানে কবিতা ও নাত বা কাসিদা পাঠ করা সুন্নতে সাহাবা। যা তিরমিজি শরীফের হাদিস থেকে প্রমাণিত।
# দোয়া ও মুনাজাত করা :
{ দলীল নং ১১০}
-----------------------------------------------
قال رسول الله صلى الله عليه الدعاء مخ العبادة.
سنن الترمذي . باب ماجاء سنة قول النبي صلى الله عليه وسلم. الدعاء مخ العبادة في كتاب الدعواة .
# সম্ভব হলে খাবারের ব্যবস্থা করা :
{ দলীল নং ১১১}
-----------------------------------------------
عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال ان رجلا سأل رسول الله صلى الله عليه وسلم اي الإسلام خير ؟ قال تطعم الطعام وتقرء السلام على من عرفت ومن لم تعرف .
صحيح البخاري .باب اطعام الطعام من الإسلام. في كتاب الايمان .
Posted in Personal Blogs on December 30 2020 at 05:31 PM

Comments (0)

No login
color_lens
gif