Thank you Careershub Bangladesh for arranging such an wonderful on Session on Facebook marketing.I am very glad that i have met an Amazing mentor mr.Rafee Mizan Khan Niloy sir. i truly honored.
গ্লোবাল তথ্য প্রযুক্তি লিডার, বিজনেস কোচ ও ডিজিটাল উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্বে নিজেকে তুলে ধরেছেন হেমী হোসেইন।
বাংলাদেশের নোয়াখালীর সোনাপুরে বংশভূত হেমী হোসাইন একটি সফল নাম যা আজ প্রায় ২০ বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন। মি. হেমী হোসাইন অল্প কয়েক ডলার সাথে নিয়ে পারি জমান সুদূর অস্ট্রেলিয়ায়।
তিনি সেখানে পার্ট টাইম কাজ করে বিভিন্ন রেষ্টুরেন্টে সাথে চালিয়ে গেলেন নিজের পড়াশোনা। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে তিনি একটি ব্যাংকে চাকরি কাজ করে চা... moreএসাইনমেন্ট -০৩
"হেমি হোসাইন"
গ্লোবাল তথ্য প্রযুক্তি লিডার, বিজনেস কোচ ও ডিজিটাল উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্বে নিজেকে তুলে ধরেছেন হেমী হোসেইন।
বাংলাদেশের নোয়াখালীর সোনাপুরে বংশভূত হেমী হোসাইন একটি সফল নাম যা আজ প্রায় ২০ বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন। মি. হেমী হোসাইন অল্প কয়েক ডলার সাথে নিয়ে পারি জমান সুদূর অস্ট্রেলিয়ায়।
তিনি সেখানে পার্ট টাইম কাজ করে বিভিন্ন রেষ্টুরেন্টে সাথে চালিয়ে গেলেন নিজের পড়াশোনা। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে তিনি একটি ব্যাংকে চাকরি কাজ করে চাকুরিতে অনেক ভালোই করছিলেন তিনি। কিন্তু ২০০৭ সালে তিনি হঠাৎ অনেক গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি চিন্তা করলেন তিনি আর চাকরী করবেন না, মাথায় আসল থ্রি আইডিয়া। তিনি কর্পোরেট জীবনের অভিজ্ঞতা গুলোকে কাজে লাগিয়ে শুরু করলেন নিজের ব্যবসা। ব্যবসার শুরুতে কিছু বাধা আসলেও তিনি তা খুব সুন্দর করে অতিক্রম করেন এবং সামনে এগিয়ে যান।
বর্তমানে হেমী হোসেইন যিনি একজন বিজনেস কোচ এবং ডিজিটাল উদ্যোক্তা হিসাবে পুরো বিশ্বের কাছে নিজেকে তুলে ধরেছেন। তিনি একাধারে একজন গ্লোবাল তথ্য প্রযুক্তি লিডার, বিজনেস কোচ এবং ডিজিটাল উদ্যোক্তা।
গ্লোবাল তথ্য প্রযুক্তি লিডার, বিজনেস কোচ ও ডিজিটাল উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্বে নিজেকে তুলে ধরেছেন হেমী হোসেইন।
বাংলাদেশের নোয়াখালীর সোনাপুরে বংশভূত হেমী হোসাইন একটি সফল নাম যা আজ প্রায় ২০ বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন। মি. হেমী হোসাইন অল্প কয়েক ডলার সাথে নিয়ে পারি জমান সুদূর অস্ট্রেলিয়ায়।
তিনি সেখানে পার্ট টাইম কাজ করে বিভিন্ন রেষ্টুরেন্টে সাথে চালিয়ে গেলেন নিজের পড়াশোনা। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে তিনি একটি ব্যাংকে চাকরি কাজ করে চাকুরিতে অনেক ভালোই করছিলেন তিনি। কিন্তু ২০০৭ সালে তিনি হঠাৎ অনেক গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি চিন্তা করলেন তিনি আর চাকরী করবেন না, মাথায় আসল থ্রি আইডিয়া। তিনি কর্পোরেট জীবনের অভিজ্ঞতা গুলোকে কাজে লাগিয়ে শুরু করলেন নিজের ব্যবসা। ব্যবসার শুরুতে কিছু বাধা আসলেও তিনি তা খুব সুন্দর করে অতিক্রম করেন এবং সামনে এগিয়ে যান।
বর্তমানে হেমী হোসেইন যিনি একজন বিজনেস কোচ এবং ডিজিটাল উদ্যোক্তা হিসাবে পুরো বিশ্বের কাছে নিজেকে তুলে ধরেছেন। তিনি একাধারে একজন গ্লোবাল তথ্য প্রযুক্তি লিডার, বিজনেস কোচ এবং ডিজিটাল উদ্যোক্তা।
ঢাকা: চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি আমাজনে প্রি-অর্ডারের জন্য প্রকাশিত হবার মাত্র একদিনের মাথায় মার্কিন ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজনের বেস্ট সেুলার তালিকায় স্থান পেয়েছে বাংলাদেশি বংশদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক হেমি হোসেনের বই 'ফায়ার ইউর বস'।
তিনি বলেন, আমি বাংলাদেশে অনেক দরিদ্র একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার বাবা সরকারি কর্মচারী ছিলেন। সেখান থেকে আজকে আমি অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের একটি কোম্পানির মালিক। এই অবস্থায় আসতে আমাকে অনেক পরিশ্রম ও ধৈর্যের পরিচয় দিতে হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশ মিলিয়ে এ পর্যন্ত আমার প্রশিক্ষিত ৩০০ জন সফল উদ্যোক্তা রয়েছেন। আমার লক্ষ্য ২০২০ সালের মধ্যে দেশে এক হাজার সফল উদ্যোক্তা তৈরি করা।
তিনি বলেন, একজন উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতাগুলো আমি অর্জন করেছি এবং যা মূলত ইন্টারন্যাশনাল লাইফ কোষ এবং এন্টার চেপে শিখিয়ে থাকি তার সবকিছুই একত্রিত করা হয়েছে এই বইটিতে। বইটিতে সাতটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের কথা- যা চাকরিজীবী থেকে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আবশ্যক। এছাড়া রয়েছে আমার সিগনেচার ৯পি ফর্মূলা। উদ্যোক্তা হওয়ার পথে আমাকে অনেক বার ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে হয়েছে। বাংলাদেশে ব্যবসা করতে গিয়ে আমাকে প্রায় দুই কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে। সেখান থেকে আজ বাংলাদেশ ও সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনা করছি।
ক্ষুদ্র আয়তনে একটি দেশ হয়ে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সারাবিশ্বের কাছে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ৫০ বছরে বাংলাদেশ অনেক কিছু অর্জন করেছে।যেমন- প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ঋণের ব্যবহার ও দারিদ্র্য দূরীকরণ তার ভূমিকা, জনবহুল দেশ নির্বাচন পরিচালনায় স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুতা আনয়ন,বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকে ইতিবাচক পরিবর্তন, জনগনের বৃদ্ধি পাশাপাশি জনগনের মাথাপিছু আয় বেড়েছে গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে ইত্যাদি। বর্তমানে বাংলাদেশের মাথ... moreস্বাধীনতার ৫০ বছরের বাংলাদেশের অর্জন
ক্ষুদ্র আয়তনে একটি দেশ হয়ে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সারাবিশ্বের কাছে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ৫০ বছরে বাংলাদেশ অনেক কিছু অর্জন করেছে।যেমন- প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ঋণের ব্যবহার ও দারিদ্র্য দূরীকরণ তার ভূমিকা, জনবহুল দেশ নির্বাচন পরিচালনায় স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুতা আনয়ন,বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকে ইতিবাচক পরিবর্তন, জনগনের বৃদ্ধি পাশাপাশি জনগনের মাথাপিছু আয় বেড়েছে গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে ইত্যাদি। বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২০৬৪ ডলার। এইছাড়া বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার ৭৪.৭ শতাংশ। এইছাড়া বর্তমানে পরিস্থিতি দেখা গেলে স্বাধীনতার ৫০ বছর পার করেছে বাংলাদেশ তবুও কিছু খাতে এখনও কিছু ঘাটতি রয়েছে তার মধ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ।এইসব খাত গুলো যদি ঘাটতি পূরণ করতে পারে তাহলে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে একটি বিশ্বের কাছে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে।