#ছেলে_এ্যাডভোকেট_বাবার_জানাযার_সময়_কান্না,
জানাযার নামাজ অনুষ্টিত হচ্ছে ইমাম সাহেব প্রথম তাকবীর ও দ্বিতীয় তাকবীর দিলেন।
তৃতীয় তাকবীরের সময় এ্যাডভোকেট জোরে চিৎকার দিয়ে উঠে কেঁদে দিলো।
হুজুর যথারীতি নামায শেষ করলেন।
ইমাম সাহেব এ্যাডভোকেট সাহেবকে সান্তনার বাণী শোনাতে লাগলেন।
দুনিয়া তো ক্ষণস্থায়ী,সবাই চলে যাবে একদিন, ইত্যাদি!
চোখের পানি মুছে এ্যাডভোকেট সাহেব বললেন, হুজুর!
আপনি ভেবেছেন আমি আব্বাজানের শোকে এভাবে কাঁদছি? না!
নামাযের মধ্যে জোরে চিৎকার দিয়ে কেঁদে ওঠার কারণ এটা ছিল না হুজুর।
•তো... more#ছেলে_এ্যাডভোকেট_বাবার_জানাযার_সময়_কান্না,
জানাযার নামাজ অনুষ্টিত হচ্ছে ইমাম সাহেব প্রথম তাকবীর ও দ্বিতীয় তাকবীর দিলেন।
তৃতীয় তাকবীরের সময় এ্যাডভোকেট জোরে চিৎকার দিয়ে উঠে কেঁদে দিলো।
হুজুর যথারীতি নামায শেষ করলেন।
ইমাম সাহেব এ্যাডভোকেট সাহেবকে সান্তনার বাণী শোনাতে লাগলেন।
দুনিয়া তো ক্ষণস্থায়ী,সবাই চলে যাবে একদিন, ইত্যাদি!
চোখের পানি মুছে এ্যাডভোকেট সাহেব বললেন, হুজুর!
আপনি ভেবেছেন আমি আব্বাজানের শোকে এভাবে কাঁদছি? না!
নামাযের মধ্যে জোরে চিৎকার দিয়ে কেঁদে ওঠার কারণ এটা ছিল না হুজুর।
•তো কী কারণ ছিলো?
হুজুর! আমি এতো বড় শিক্ষিত মানুষ। উকালতিতে অনেক নাম কুড়িয়েছি কিন্তু আমি যে জানাযার নামাযের দুআটা পর্যন্ত পড়তে পারি না।
আমার বাবা আজ চলে গেলেন,শেষ বেলায় তার জানাযা নামাযে দুআ পড়তে পারলাম না,
এর চেয়ে বড় কষ্ট আর কিছু হতে পারে?
এই কষ্টে আমি কেঁদে উঠেছি।
•আমাদের এ কি শিক্ষা?
আমরা এতো বড় শিক্ষিত হয়েও জানাযার দুআটি জানি না।
এরপর এ্যাডভোকেট সাহেব উপস্থিত লোকদেরকে লক্ষ্য করে বলেন, সন্তানদেরকে দ্বীনি শিক্ষা দিবেন, এই একটি অনুরোধ রইলো।
আজকাল অভিভাবকরা কতটুকু সচেতন তাদের সন্তানদের ইসলামের নূন্যতম প্রয়োজনীয় মৌলিক বিষয়াদি শিক্ষাদানে???
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনি শিক্ষা অর্জন করার তাওফিক দান করুন..।
আমিন।
(কপি পোস্ট)
বাংলার গভর্নর লর্ড ব্যারন কারমাইকেলের দ্বারা ১৯১৬ সালে কারমাইকেল কলেজের যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠা লগ্নে রংপুরের কিছু শীর্ষস্থানীয় জমিদার গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা রাখে। তারা ৩০০ একর জমিতে কলেজ ভবন নির্মাণের জন্য ৭৫০০০০ টাকা সংগ্রহ করে। জার্মান নাগরিক ড. ওয়াটকিন ছিলেন কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ। ৬১০ ফুট লম্বা ও ৬০ ফুট প্রশস্ত কলেজ ভবন যা বর্তমান বাংলা বিভাগ জমিদারি স্থাপত্যের এক অনন্য নিদর্শন। যা ব... more
বাংলার গভর্নর লর্ড ব্যারন কারমাইকেলের দ্বারা ১৯১৬ সালে কারমাইকেল কলেজের যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠা লগ্নে রংপুরের কিছু শীর্ষস্থানীয় জমিদার গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা রাখে। তারা ৩০০ একর জমিতে কলেজ ভবন নির্মাণের জন্য ৭৫০০০০ টাকা সংগ্রহ করে। জার্মান নাগরিক ড. ওয়াটকিন ছিলেন কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ। ৬১০ ফুট লম্বা ও ৬০ ফুট প্রশস্ত কলেজ ভবন যা বর্তমান বাংলা বিভাগ জমিদারি স্থাপত্যের এক অনন্য নিদর্শন। যা বাংলার সমৃদ্ধশালী ইতিহাস মোঘলীয় নির্মাণ কৌশলকে মনে করিয়ে দেয়। কারমাইকেল কলেজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯১৭ সালে কলা বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক চালু করা হয়, উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান ১৯২২ সালে ও বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক ১৯২৫ সাল থেকে শুরু হয়। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল. দেশ বিভাগের পর ১৯৪৭ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ১৯৫৩ সালে নতুনভাবে স্থাপিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন করা হয় যা ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ছিল। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর কারমাইকেল কলেজ ১৯৯২ সাল থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়।
ক্যাম্পাস শহীদ মিনার, কারমাইকেল কলেজ, রংপুর
৩০০ একর ভূমির উপর অবস্থিত কারমাইকেল কলেজের সুবিশাল ক্যাম্পাস। ছায়া সুনিবিড় এই বিশাল প্রাঙ্গনে একটি ক্যান্টিন, একটি সুদৃশ্য মসজিদ,একটি মন্দির, ছাত্র-ছাত্রীদের আবাসিক হল,বিভিন্ন বিভাগীয় ভবন এবং বিশাল দুটি খেলার মাঠ। ক্যাম্পাসের দক্ষিণে রংপুর ক্যাডেট কলেজ, পূর্বে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় রংপুর রেল স্টেশন ও ঐতিহ্যবাহী লালবাগ হাট-বাজার এবং চারপাশ ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ছাত্রাবাস।
বিজ্ঞান অনুষদ[৩]
গণিত বিভাগ
পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ
রসায়ন বিভাগ
প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ
কলা অনুষদ
ইংরেজি বিভাগ
ইসলামিক স্টাডিজ
বাংলা বিভাগ
অর্থনীতি বিভাগ
ইসলামের ইতিহাস বিভাগ
ইতিহাস বিভাগ
দর্শন বিভাগ
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
বাণিজ্য অনুষদ
ব্যবস্থাপনা বিভাগ
হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ
মার্কেটিং বিভাগ
ফিন্যান্স বিভাগ