অতি আনন্দের সাথে আমাদের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং প্রথম নারী শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ম্যাডাম কে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি।
ডা. দীপু মনি এম.পি
এম.বি.বি.এস. (ডিএমসি), এল.এল.বি (এন ইউ), এল.এল.এম (লন্ডন), এম.পি.এইচ. (জন্স হপকিনস)
জন্ম ৮ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ চাঁদপুর
ডা. দীপু মনি এম.পি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম নারী শিক্ষামন্ত্রী। সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি (২০১৪-২০১৮), মানবাধিকার বিষয়ক সর্বদলীয় সংসদীয় গ্রুপের সভাপতি (২০১৪-২০১৮) ও সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী (২০০৯... moreঅতি আনন্দের সাথে আমাদের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং প্রথম নারী শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ম্যাডাম কে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি।
ডা. দীপু মনি এম.পি
এম.বি.বি.এস. (ডিএমসি), এল.এল.বি (এন ইউ), এল.এল.এম (লন্ডন), এম.পি.এইচ. (জন্স হপকিনস)
জন্ম ৮ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ চাঁদপুর
ডা. দীপু মনি এম.পি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম নারী শিক্ষামন্ত্রী। সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি (২০১৪-২০১৮), মানবাধিকার বিষয়ক সর্বদলীয় সংসদীয় গ্রুপের সভাপতি (২০১৪-২০১৮) ও সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী (২০০৯-২০১৩) ছিলেন। ডা. দীপু মনি এম.পি বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম নারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী ছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের চার জন যুগ্ন সাধারন সম্পাদক এবং চারজন দলীয় মুখপাত্র এর মধ্যে তিনি অন্যতম। একাদশ জাতীয় সংসদে ডা. দীপু মনি চাঁদপুর-০৩ (চাঁদপুর- হাইমচর) এর প্রতিনিধিত্ব করছেন।
ডা. দীপু মনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালিন বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশসমূহের সাথে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এর মধ্যে অন্যতম সমুদ্র সীমা নির্ধারণ, এই সময়ে বাংলাদেশ সরকার প্রতিবেশি দেশ মিয়ানমার এবং ভারতের সাথে প্রায় চার দশকের সমুদ্র সীমা সংক্রান্ত অমীমাংসিত বিষয়টি আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় চূড়ান্ত ভাবে নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি কমনওয়েলথ মিনিস্ট্রিয়াল অ্যাকশন গ্রুপের প্রথম নারী এবং দক্ষিণ এশীয় চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হন। এছাড়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি সাড়ে চার বছরে তিনি ১৮৭ বার বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন। তাঁর একান্ত প্রচেষ্টায় ৭৪-এর মুজিব ইন্দিরা স্থল সীমান্ত চুক্তির প্রটোকলটি ২০১২ সালে স্বাক্ষরিত হয় এবং দুদেশের মধ্যে সীমান্ত ও ছিটমহল সমস্যার স্থ্ায়ী সমাধান হয়। এছাড়া তিনি বর্তমানে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন এর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপার্সন।
ডা.দীপু মনি ১৯৬৫ সালের ৮ ডিসেম্বর চাঁদপুর সদর উপজেলার কামরাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং ভাষা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র লীগের প্রথম কাউন্সিল-নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক এম.এ ওয়াদুদের ২ সন্তানের মধ্যে একমাত্র কন্যা ডা. দীপু মনি। ডা. দীপু মনি’র মা রহিমা ওয়াদুদ ছিলেন শিক্ষিকা।
দীপু মনি হলিক্রস কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে এলএলবি সম্পন্ন করেন। এমবিবিএস ডিগ্রি লাভের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব পাবলিক হেলথ থেকে এমপিএইচ ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমঝোতা ও দ্বন্দ্ব নিরসন (Negotiation & Conflict Resolution) এর ওপর একটি কোর্স সম্পন্ন করেন।
নারীর ক্ষমতায়ন ও দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাওয়ার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ডা. দীপু মনি।