SERAC-Bangladesh (সিরাক-বাংলাদেশ), মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন এনজিও বিষয়ক ব্যুারোতে নিবন্ধিত একটি স্বনামধন্য বেসরকারী যুব উন্নয়ন সংস্থা যা জাতিসংঘের ইকোনেমিক ও সোস্যাল কাউন্সিলের বিশেষ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। সারাদেশের ৮টি বিভাগে সরকারের যথাযথ অনুমোদন সাপেক্ষে সংস্থাটির স্বাস্থ্য ও যুব উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সম্প্রতি আমরা জানতে পারি, ঝিনাইদহ জেলায় কিছু সংখ্যক বেনামী প্রতিষ্ঠান ও স্বার্থান্বেষী মহল প্রতারনার উদ্দেশ্যে অবৈধভাবে, বিনা অনুমতিতে, আমাদের অগোচরে আমাদের প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট হতে নাম, তথ্য, এবং খন্ডিত লোগো ইত্যাদি ব্যবহার করে, এবং ০১৭৪২৪২৪৭৬৭ নাম্বার ব্যবহার করে বিভিন্ন লোকজনকে ঋণ/অনুদান ইত্যাদি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে জামানতস্বরূপ বিভিন্ন জনের কাছ থেকে বেশ কিছু টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। কেউ কেউ বিভিন্ন ভূক্তভোগীদের পরিচয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে ল্যান্ডলাইন/টিএন্ডটি নম্বর নিয়ে অফিসে যোগাযোগ করলে আমরা উক্ত প্রতারণামূলক অপতৎপরতার বিষয়ে প্রথমে অবগত হই। উল্লেখ্য সিরাক-বাংলাদেশ ইতোপূর্বে কোনদিনই ঝিনাইদহ জেলায় কোন ধরনের অফিস বা কার্যক্রম করে নাই। প্রতারক চক্র তাদের ভূয়া সাইনবোর্ডে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটির সনদ (এমআরএ) ভূয়া নাম্বার ব্যবহার করেছে যা কোনকালেই সিরাকের ছিল না বা নেই। এমনকি অত্র প্রতিষ্ঠানের কোথাও কোন ধরনের আর্থিক কর্মকান্ড (ঋণ, আমানত, অনুদান ইত্যাদি) নেই। তাই বিষয়টি নিয়ে আমরা অত্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করছি। এছাড়াও সেইসব অজ্ঞাত লোকজন বা এসব ভূয়া প্রতিষ্ঠানের সাথে আমাদের হেড অফিস কিংবা কোনও শাখা অফিসের কোনও ধরণের সংশ্লিষ্টতা নেই। আমরা মনে করি, এ ধরনের হীন কর্মকান্ডের মাধ্যমে তারা অত্র প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন করার পাশাপাশি সাধারন মানুষের ক্ষতি সাধন করতে পারে। ৎ বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে ডিএমপির পল্লবী থানায় জেনারেল ডায়েরী (জিডি) করা হয়েছে। অতএব এ ধরনের কোন সংবাদ সিরাক-বাংলাদেশ সংশ্লিষ্ট নয় এবং বর্ণিত ঘটনার বিষয়ে আশা করি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করে অপরাধীদের যথাযথ বিচার নিশ্চিত করবেন। বিষয়টি নিয়ে সিরাক-বাংলাদেশ সংশ্লিষ্টদের বিভ্রান্ত না হবার অনুরোধ করা যাচ্ছে এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে এই তথ্যটি অবিলম্বে প্রকাশ করে জনসাধারনকে সচেতন করা প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি।
Remember me
Comments (0)