হ হ হেমি হোসেন
শীর্ষস্থানীয় সাফল্য কোচ
হেমি হোসেন এক অনন্য নাম ।তিনি ১৯৭৭ সালে লালপুর নামক বাংলাদেশের একটি ছোট গ্রামের একটি অত্যন্ত সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ।তার বাবা সরকারি কর্মচারী ছিলেন। সেখান থেকে আজকে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের একটি কোম্পানির মালিক। এ অবস্থায় আসতে তাকে অনেক পরিশ্রম ও ধৈর্যের পরিচয় দিতে হয়েছে। জীবনের কঠিন পথচলার প্রতিটি শিক্ষাকে তিনি তার স্বপ্ন পূরণে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে কাজে লাগিয়েছেন। প্রতিকুলতার বিরুদ্ধে হেমি হোসেন তার সাফল্যের যাত্রা শুরু করে এবং একটি নতুন স্বপ্ন এবং প্রচুর ইচ্ছাশক্তি নিয়ে তাঁর নতুন জীবন গড়েন। হেমি হোসেন একজন লেখক, আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত স্পিকার এবং শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ের প্রশিক্ষক।
হেমি হোসেন আন্তর্জাতিক স্পিকার, লেখক, বিনিয়োগকারী এবং মেলবোর্ন, 2018 এ সেরা ব্যবসায় পুরস্কারের বিজয়ী এবং বিশ্বজুড়ে অনেকগুলি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে যুক্ত।
একজন সফল উদ্যোক্তা এবং কোচ হওয়ার যাত্রা হেমি হোসেনের পক্ষে শক্ত ছিল, যেহেতু একজন নির্বাহীর আরামদায়ক জীবন ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তটি বেশ কয়েকটা বেদনাদায়ক ব্যক্তিগত ঘটনা থেকে উদ্ভূত হয়েছিল। হেমি হোসেন এই অভিজ্ঞতাগুলি অন্যদের এবং নিজের জন্য আরও ভাল করার অনুপ্রেরণা হিসাবে বিবেচনা করার অদম্যতা রয়েছে।
হেমি একজন শংসাপত্রিত মানব আচরণ পরামর্শদাতা এবং সম্মোহন কোচ এবং নিউরো-ভাষাতত্ত্ব প্রোগ্রামিং (এনএলপি) অনুশীলনকারী। একজন উদ্যোক্তা ও সমাজসেবী হিসাবে তাঁর কাজ প্রিন্ট এবং টেলিভিশন মিডিয়াতে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই পেয়েছে।
2020 সালে হেমি হোসেন তার প্রথম বই ফায়ার ইও মনিজ: কর্মচারী থেকে ডিজিটাল উদ্যোক্তায় রূপান্তরিত করে আন্তর্জাতিক সেরা বিক্রয় লেখক হয়েছিলেন। একটি সফল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যে মূল কারণগুলির প্রয়োজন তা বইটি গভীরভাবে উপলব্ধি করে। এটি হেমি হোসেন একজন উদ্যোক্তা হিসাবে যাত্রার ইতিহাসও বর্ণনা করে যা নিজে থেকেই একটি অনুপ্রেরণামূলক গল্প হতে পারে। বইটিতে পাঠকরা অনন্য পদ্ধতি এবং পদক্ষেপগুলি পাবেন যা সফল ডিজিটাল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য পরীক্ষিত এবং পরীক্ষিত হয়।
বাংলাদেশের কায় অনুষ্ঠিত হেমি হোসেনের বই 'ফায়ার ইওর বস' বইয়ের দুর্দান্ত উদ্বোধন। হেমি হিজির ডিজিটাল উদ্যোক্তা হাব এবং গ্রো উইথ হেমির প্রতিষ্ঠাতা। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বজুড়ে আরও বেশি ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরি করা এবং তাদের আর্থিক স্বাধীনতা, সময়ের স্বাধীনতা এবং জীবন স্বাধীনতা প্রদান।সফল ডিজিটাল উদ্যোক্তা গড়ে তোলাই হেমি হোসেনের লক্ষ্য।তার লক্ষ্য ২০২১ সালের মধ্যে দেশে এক হাজার সফল উদ্যোক্তা তৈরি করা।
Comments (0)